কোনোটির দাম দাম ১০০ কোটির ওপরে আবার কোনোটি ১০ কোটি টাকা। যেমন দাম, তেমনি গাড়ির বৈশিষ্ট্য। দামভেদে এসব গাড়ির রয়েছে নানা পার্থক্য।
১. পাগানি জোন্ডা সিঙ্ক রোডস্টার: বাজারে আসতেই দাম ধরা হয় ১২২ কোটি টাকা। বিশ্বের অনন্যসাধারণ ও আকর্ষণীয় এই গাড়িটির ইঞ্জিনের ক্ষমতা ৫৯৮৭ সিসি।
২. রোলস রয়েস সোয়েপটেলস: গাড়িটির দাম প্রায় ৯০ কোটি টাকা। ইউনিক লাক্সারি গাড়িটি কিন্তু ২ সিটার! মাত্র একটি গাড়িই তৈরি করা হয়েছিল প্রথমে।
৩. ল্যাম্বারঘিনি ভেনেনো: গাড়িটি বাজারে ছাড়া হয় বছরে মাত্র তিনটি। দাম প্রায় ৬৭ কোটি টাকা। দুবাই পুলিশ এই গাড়ি কিনেছিল শুধুমাত্র গতিবেগের জন্য।
৪. মার্সেডিজ বেঞ্চ মেব্যাক: এই গাড়ির মূল্য প্রায় ৫৬ কোটি টাকা। সাধারণত এই পর্যায়ের স্পোর্টস কারের দাম ৪০ কোটির আশপাশেই ঘোরাফেরা করে। এই গাড়িটিও বছরে দু’তিনটির বেশি ছাড়া হয় না।
৫. কোনিগসেগ সিসিএক্সআর ট্রেভিটা: বিশ্বে এই গাড়ি আছেই মাত্র দুটি। মাত্র তিন সেকেন্ডের মধ্যে ১০০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা গতি তোলা যায় এতে। ঘণ্টায় ৪১০ কিলোমিটার গতিতেও চালানো যায় এই গাড়ি! দাম প্রায় ৩৪ কোটি টাকা।
৬. ফেরারি পিনিনফারিনা সের্জিও: ৩০ কোটি টাকা দামের এই গাড়িটি তৈরিই করা হয়েছিল মাত্র ছয়টি। ফেরারি ৪৫৮ স্পাইডারের আদলে গড়ে তোলা এর ইঞ্জিনটি।
৭. বুগাত্তি ভেরন: বাজারে যখন প্রথম আসে তখন এটি ছিল দ্রুতগামী বৈধ গাড়ি। এই গাড়িটির দাম প্রায় ৩০ কোটি টাকা। ৩২ দশমিক ৬ সেকেন্ডে প্রতি ঘণ্টায় ৪০০ কিমি গতি তুলতে সক্ষম।
click here
৮. অ্যাস্টন মার্টিন ভালকাইরে: প্রায় ২৩ কোটি টাকা দাম এই গাড়িটির। এই গাড়ি যদি বিক্রি করে দেন মালিক, তা হলে ভবিষ্যতে আর নিজের নামে অন্য গাড়ি কিনতে পারবেন না তিনি। এটিই বলা হয়েছিল সংস্থার টুইটারে।
৯. লাইকান হাইপারস্পোর্টস: ‘ফাস্ট অ্যান্ড ফিউরিয়াস’ সিনেমায় এই গাড়িটি ব্যবহার করা হয়েছে একটা দুর্দান্ত অ্যাকশন সিক্যুয়েন্সের সময়। গাড়িটির দাম প্রায় ২৭ কোটি টাকা। দুবাইয়ের কোম্পানি ডব্লিউ মোটর্স প্রতি বছর সাতটি গাড়ি ছাড়ার পরিকল্পনা করেছে।
[img]
[/img]
১০. লা ফেরারি এফএক্সএক্সকে: দাম প্রায় ১৬ কোটি টাকা। ফেরারি অ্যাপের্টা প্রতি ঘণ্টায় ৩২২ কিমি গতিবেগ তুলতে সময় নেয় আড়াই সেকেন্ড মতো! বাজারে রয়েছে মোট ৪০টি গাড়ি।
পাঠক মন্তব্য
সকল মন্তব্য দেখার জন্য ক্লিক করুন