ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত আর্ল রবার্ট মিলার বলেছেন, বাংলাদেশ বিভিন্ন ধরনের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।
অর্থ পাচার রোধে শক্তিশালী ও কঠোর ব্যবস্থা নিয়েছে, দেশজুড়ে সন্ত্রাসবাদ-বিরোধী ট্রাইবুনাল পরিচালনা করছে, এবং কম্পিউটার ও ডিজিটাল মাধ্যম ব্যবহার করে সংঘটিত সন্ত্রাসী কার্যক্রমের তদন্ত ও বিচারে ডিজিটাল প্রমাণাদির ব্যবহার বাড়িয়েছে।
কোভিড-১৯ মহামারি মোকাবিলায় সাহসিকতার সঙ্গে নিঃস্বার্থভাবে কাজ করার জন্য আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যদের প্রশংসা করে বলেন, তাদের জন্য আমার শ্রদ্ধা, প্রশংসা ও কৃতজ্ঞতা, কারণ তারা খুব কঠিন ও বিপজ্জনক কাজ খুব ভালোভাবে করছে।
যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাস এবং যুক্তরাষ্ট্রের বিচার বিভাগের ওভারসিজ প্রসিকিউটোরিয়াল ডেভেলপমেন্ট, অ্যাসিস্টেন্স অ্যান্ড ট্রেনিং (ওপিডিএটি) ‘ক্রিমিনাল ইনফ্লুয়েন্স অন দি ডার্ক ওয়েব অ্যান্ড ইন দি ইউজ অফ ক্রিপ্টোকারেন্সি’- শীর্ষক তিন পর্বের একটি ওয়েবিনার সিরিজ উদ্বোধন করেছে।
অংশগ্রহণকারীসহ বাংলাদেশের প্রায় ৫০ জন প্রসিকিউটর, তদন্তকারী, বিচারক, আর্থিক বিশ্লেষক, এবং সরকারি কর্মকর্তা জানবেন কীভাবে অপরাধী সংস্থাগুলো ডার্ক ওয়েব ও ক্রিপ্টোকারেন্সি প্রযুক্তি ব্যবহার করে বেআইনি কর্মকাণ্ড পরিচালনা করে থাকে।
কোর্সের প্রশিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন যুক্তরাষ্ট্রের বিচার বিভাগের ডার্ক ওয়েব ও ক্রিপ্টোকারেন্সি বিষয়ক ইন্টারন্যাশনাল কমপিউটার হ্যাকিং অ্যান্ড ইন্টেলেকচুয়াল প্রপার্টি অ্যাটর্নি জন ঘোষ।
পাঠক মন্তব্য
সকল মন্তব্য দেখার জন্য ক্লিক করুন