চীনের মতই জিডিপির কোনো লক্ষ্যমাত্রা দিতে পারছেন না রিজার্ভ ব্যাংক অব ইন্ডিয়ার গভর্ণর শক্তিকান্ত দাস। বরং তার আশঙ্কা বছরের মাঝামাঝি ভারতের অর্থনীতিকে নেতিবাচক সূচকগুলোর ধকল সামলাতে হবে। আরটি
ভারতের জাতীয় পরিসংখ্যান অফিসের তথ্য বিশ্লেষণ করে ভারতের গভর্ণর বলছেন জাতীয় আয়ের বিষয়ে মে মাসের শেষ দিকে অর্থনীতির বিভিন্ন সূচক বিশ্লেষণ করেই বরং জিডিপির লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে ভাবা যেতে পারে।
মুদ্রাস্ফীতির হালচাল অত্যন্ত অনিশ্চিত মনে করেন শক্তিকান্ত দাস এবং এটি যদি স্থিতিশীল থাকে তাহলে হয়ত বছরের দ্বিতীয়ার্ধে তা লক্ষ্যমাত্রা ৪ শতাংশের নিচে নামতে পারে।
করোনায় অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড স্থবির হওয়ার পর তা চাঙ্গা করতে ভারত কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রেপো হার দ্বিতীয়বারের মত হ্রাস করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। মূল সুদে হার মৌলিক ৪০টি ক্ষেত্রে চার শতাংশে কমানো হয় যা গত ২০০০ সালের পর সর্বনিম্ন অবস্থান করছে। এর বিপরীতে নিম্ন রেপো হারে বাণিজ্যিক ব্যাকগুলো থেকে রিজার্ভ ব্যাংক যে টাকা কর্জ করে তা ৩.৩৫ শতাংশে স্থির রয়েছে।
বিশ্বব্যাংক ও আইএমএফ আগেই বলেছে ভারতের জিডিপি দেড় থেকে ১.৯ শতাংশ হ্রাস পেতে পারে। এরআগে গোল্ডম্যান স্যাক্স পূর্বাভাস দেয় ভারতের অর্থনীতি ৫ শতাংশ হ্রাস পেতে পারে। সিএনবিসিকে গোল্ডম্যানের ভারত বিষয়ক প্রধান অর্থনীতিবিদ প্রাচি মিশ্র বলেন তা হলে ১৯৭৯ সালের পর ভারতের অর্থনীতি গভীরতম মন্দায় নিপতিত হবে।আস
পাঠক মন্তব্য
সকল মন্তব্য দেখার জন্য ক্লিক করুন