সম্প্রতি মার্কিন প্রভাবশালী দৈনিক নিউইয়র্ক টাইমসে প্রকাশিত এক অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে ফেসবুকের বিরুদ্ধে রিপাবলিকান মালিকানাধীন একটি জনসংযোগ ও কনসালটিং প্রতিষ্ঠানকে নিয়োগ দেয়ার তথ্য জানানো হয়।
প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হওয়ার পরই মূলত বিনিয়োগকারীদের তোপের মুখে পড়েছেন ফেসবুকের বিনিয়োগকারীরা প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মার্ক জুকারবার্গ। এবং তাকে পদত্যাগ করতে চাপ বাড়ানো হচ্ছে।
শনিবার (১৭ নভেম্বর) ব্রিটিশ দৈনিক গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়, ফেসবুকের বড় একটা অংশের মালিক ট্রিলিয়াম অ্যাসেট ম্যানেজম্যান্টের সিনিয়র ভাইস-প্রেসিডেন্ট জোনাস ক্রোনও জুকারবার্গের পদত্যাগ চাইছেন।
ক্রোন বলেন, ‘ফেসবুক এমন আচরণ করছে, যেন এটি একটি তুষারফলক। এটা একটা কোম্পানি। কাজেই কোম্পানিগুলোকে চেয়ারম্যান ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার মধ্যে একটা পৃথকীকরণ দরকার।’
তবে জুকারবার্গ তার বিরুদ্ধে তোলা অভিযোগ অস্বীকার করে বলেছেন, ‘ওই প্রতিষ্ঠানটি সম্পর্কে আমি কিছুই জানতাম না। আমি প্রতিবদেনটি পড়ার পর আমাদের অন্য কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলি। আমি তাদেরকে স্পষ্ট জানিয়ে দেই ফেসবুক আর ওই প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কাজ করবে না।’
যদি মার্কিন মিডিয়া নিউইয়র্ক টাইমস বলছে, প্রতিদ্বন্দ্বী কোম্পানি ও সমালোচকদের সমস্যা খুঁজে বের করতে ওয়াশিংটনভিত্তিক রক্ষণশীল রাজনৈতিক পরামর্শক প্রতিষ্ঠান ডিফাইনারস পাবলিক অ্যাফেয়ারসকে ভাড়া করেছিলের জুকারবার্গ।
ব্রেকিংনিউজ
পাঠক মন্তব্য
সকল মন্তব্য দেখার জন্য ক্লিক করুন