তিনি বলেন, আমরা আসলেই খুব ক্রিটিকেল ফেইজে আছি। এটা কিন্তু সবার ক্লিয়ার হওয়া দরকার। সেম্পল বাড়িয়েছি, টেস্ট বাড়িয়েছি এর জন্য সনাক্তের পরিমান বেড়েছে। এটা মোটেও ঠিক না। রোববার যে ১৮ জন সনাক্ত হয়েছে তাদের বেশির ভাগ ঢাকা থেকে পাওয়া গেছে। রোববার ৯৮টি টেস্ট করে সনাক্ত হয়েছেন ১৩ জন। আগে ১৫৮টা টেস্ট করলে পেতাম ৫টা। এটা শুধু আইইডিসিআর ঢাকায় যেগুলো টেস্ট করেছে সেই হিসেব।
রোগ তত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইন্সটিটিউটের পরিচালক বলেন, কেউ ভয় পাচ্ছে না, অথচ প্রতিদিন আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। কারো মনেই হচ্ছে না এত বড় একটি বিপদের মধ্যে দিয়ে আমরা সময় পার করছি। দূরত্ব বজায় না রাখলে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা বাড়তেই থাকবে।
ডা. মিরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা বলেন, সরকার বিবিধ উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। কিন্তু তারপরও কোনো ভাবেই কাউকে শোনানো যাচ্ছে না। সড়কে সেনাবাহিনী নামানো হচ্ছে তারপরও অলিগলিতে আড্ডা চলছে। প্রতিদিন আমরা এই খবর দেখতে পাচ্ছি।
ফ্লোরা বলেন, ইনফেকশনটা সামাজিক ভাবে প্রতিদিন ছড়াচ্ছে। যতদিন আমরা নিজেরে শারিরীক দূরত্ব তৈরি না করবো। যত নির্দেশনা না মানবো ততই অবস্থা হাতের বাইরে চলে যাবে। সাধারণ মানুষের মধ্যে এখন মনে হয় রিলেক্স ভাবটা চলে আসছে। কিন্তু এখনো আমরা রিস্কের বাইরে না। আরো দ্রুততর ভাবে ধাবিত হচ্ছি।
আইইডিসিআরের পরিচালক বলেন, এখনো যে অবস্থায় আছি তাতে যদি নির্দেশনা অনুযায়ী দুরত্ব বজায় রাখে জনগণ তবেও পরিস্থিতি উত্তরণ সম্ভব। হাত থেকে সময় চলে যাচ্ছে। সরকার অনেক কিছুই করবে, তবে নাগরিক দ্বায়িত্ব আছে। সেটা সবাইকে মানতে হবে।আস
পাঠক মন্তব্য
Mismanagement can not be blamed on public(জনগণ ). Better late than never. Did helicopter drooped leaflet in villages. What abut garment workers ? There should have been a campaign of information advisory just as during a hurricane. People are doing social distancing based on limited information they have.
সকল মন্তব্য দেখার জন্য ক্লিক করুন