ইয়নের সঙ্গে সাক্ষাৎকারে পররাষ্ট্রমন্ত্রী একে আবদুল মোমেন আরও বলেন, ভারত আশ্বস্থ করেছে- ওই বিষয়ের প্রভাব বাংলাদেশের ওপর পড়বে না। তিনি ভারত সরকার ও নেতৃত্বকে বিশ্বাস করেন। তিনি তিস্তা ও সার্ক নিয়েও কথা বলেন।
এক প্রশ্নে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, সিএএ এবং এনআরসি ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয়। ভারত আমাদের ঐতিহাসিক বন্ধু। তাদের নেতৃত্বের প্রতি আমাদের পূর্ণ আস্থা রয়েছে। আমরা আশাকরি- বাংলাদেশের জন্য ক্ষতিকর- এমন কোনও কাজ তারা করবে না।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের চমৎকার সম্পর্ক আছে। আমাদের সম্পর্ক বিদ্যমান পারস্পরিক বোঝাপড়া ও আস্থার ভিত্তিতে।
আরেক প্রশ্নে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, কানেকটিভিটির প্রক্রিয়া মসৃণভাবেই এগিয়ে চলছে।
রোহিঙ্গা ইস্যুতে ভারত সব ধরণের সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে বলে জানান পররাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি বলেন, আমাদের প্রত্যাশা- বন্ধু হিসেবে তারা আরও কার্যকর পদক্ষেপ নেবে।
সার্ক ইস্যুতে এক প্রশ্নে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে যখন সম্পর্ক ও আস্থা বাড়বে, তখনই সার্ক আরও কার্যকর হবে। অপেক্ষাকৃত ভাল ফলাফল পাওয়া যাবে।
তিস্তা চুক্তি ইস্যুতে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ভারত আমাদের সঙ্গে তিস্তা চুক্তি করার প্রতিজ্ঞা করেছে। সে অনুযায়ী দিল্লি চুক্তি করবে- এমন প্রত্যাশার কথা জানান তিনি।
সাক্ষাৎকারটি কবে, কোথায় নেওয়া হয়েছে, তা উল্লেখ করেনি ইয়ন।
পাঠক মন্তব্য
সকল মন্তব্য দেখার জন্য ক্লিক করুন