পাবনা এ্যাডওয়ার্ড বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ’র পিয়ন আবুল হোসেন কর্তৃক নারী কেলেংকারীর গুরুত্বর অভিযোগ পাওয়া গেছে।
একাধীক অভিযোগ থেকে জানা গেছে, পাবনা এ্যাডওয়ার্ড বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ এর পিয়ন আবুল হোসেন। তার বিবাহিত ৪টি স্ত্রীর মধ্যে বর্তমানে এক স্ত্রী থাকা সক্তেও সে বহিরাগত নারী নিয়ে দিনের পর দিন অসামাজিক কাজে লিপ্ত হয়।
অতি সম্প্রতি ঈশ্বরদীর একটি গ্রামে একজন নারী নিয়ে অসামাজিক কাজে লিপ্ত হলে সেখানকার লোকজন হাতে নাতে আটক করে। এক পর্য্যয় ১ লাখ টাকায় আপোস রফা করে মুক্তি পায় বলে তার গ্রামের লোকজন জানান।
অপর দিকে কিছুদিন যেতে না যেতেই ঈশ্বরদীতে পুনরায় এক মহল্লায একটি বাড়িতে জনৈক একজন কলেজ পরুয়া মেয়েকে পরীক্ষায় পাস করিয়ে দিবে বলে ফুঁসকিয়ে নিয়ে অসামাজিক কাজে জড়িয়ে পরে। সংশ্লিষ্ট সেই মহল্লার কতিপয় যুবক বিষয়টি জানতে পেরে হাতে নাতে আটক করে। সেখানেও নাকি নগদ অর্থ দিয়ে ছাড়া পেয়ে যায় এই লম্পট পিয়ন আবুল হোসেন। তার এমন চরিত্রের কথা নিজ গ্রাম নাটোরের লালপুর থানার চামটিয়া গ্রামের লোকজনের অজানা কারো নাই।
তার চরিত্রের বিষয় চামটিয়া গ্রামে যেয়ে গ্রাম বাসীর সাথে কথা বললে তারা বলেন এই লম্পট পিয়ন শুধু অামাদের গ্রামের ইজ্জত নষ্ট করছে না। সে পাবনা এ্যাডওয়ার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সন্মান নষ্ট করে চলছে। অভিলম্ভে অামারা এই লম্পট চরিত্রহীন পিয়ন আবুল হোসেনের দ্রুত বিচার দাবী করছি।
পাঠক মন্তব্য
সকল মন্তব্য দেখার জন্য ক্লিক করুন