ওয়াক থু! নবী মোহাম্মদের মাথায় উকুন।

লিখেছেন লিখেছেন গ্রামের পথে পথে ৩০ আগস্ট, ২০১৪, ১১:০৬:১২ সকাল



সাহিহ বুখারী- ভলিউম ৯, বই ৮৭, হাদীস নং ৮৭ :

আনাস বিন মালিকের বর্ণনা- আল্লাহর রাসুল প্রায়ই উম্মে হারমান বিনতে মিলহানের কাছে যেতেন। তিনি ছিলেন ওবাইদা বিন আসসামিতের স্ত্রী। একদিন নবী তার কাছে গেলেন। তিনি তাকে খাবার খাওয়ালেন অতপর নবীর মাথার উকুন বাঁছা শুরু করলেন।

Sahih Bukhari- Volume 9, Book 87, Number 130:

Narrated Anas bin Malik:

Allah's Apostle used to visit Um Haram bint Milhan she was the wife of 'Ubada bin As-Samit. One day the Prophet visited her and she provided him with food and started looking for lice in his head.

বিষয়: বিবিধ

৪৪১৬ বার পঠিত, ৩৩ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

259588
৩০ আগস্ট ২০১৪ সকাল ১১:২৮
গরীবেরবন্ধু জুয়েলখান লিখেছেন : আপনি তো বেয়াদব । তা হলে ওযাক থু কেনো বললেন । আপনার শাস্তি হওয়া উচিত
৩০ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ১২:১১
203404
মারুফ হাসান লিখেছেন : সহমত
৩০ আগস্ট ২০১৪ রাত ০৮:১৯
203504
সজল আহমেদ লিখেছেন : গ্রামের পোদে পোদে দাস অথবা চক্রবর্তীর প্রতি@
মিশনারীদের বানানো হাদীস,
আনাস বিন মালিক কর্তৃক বর্ণিত যে,আল্লাহ্‌র মেসেঞ্জার প্রায়ইUm Haram bint Milhanকাছে বেড়াতে যেতেন এবং সে ছিলUbada bin As-Samitএর স্ত্রী। একদিন নবী তার সাথে দেখা করতে গেলেন এবং তিনি তাকে খাওয়ানোর পর মাথার উকুন বাছতে লাগলেন । আল্লাহর নবী ঘুমিয়ে গেলেন এবং কিছুক্ষণ পর হাসিমুখে জেগে উঠলেন—।

আপনার জ্ঞানবুদ্ধি এতই কম যে ইসলাম সম্বন্ধে পুরোপুরি জ্ঞান না রেখেই প্যাঃ প্যাঃ ম্যাঃ ম্যাঃ ট্যাঃ ট্যাঃ করেন ।ছুপা শিবছাগু বলে তো একটা কথা আছে ।
(ইসলাম অনুযায়ি পরস্ত্রী কি এই ভাবে মেহমানদারী করে ?)
এটা সত্যি কল্পনা যে নবীজিকে আরেক জনের স্ত্রী উকুন বেছে দিচ্ছে,যেখানে কোরআন নারী-পুরুষ কে দৃষ্টি এবং আচরণকে সংযম করতে বলেছে। সেখানে এই হাদিসটি দিব্যি পর পুরুষ এবং পর নারীর ঘটনাকে প্রশ্রয় দিচ্ছে। এই হাদীসের মানে কি?
এই হাদীসের প্রচারক অবশ্যই দায়বদ্ধ তার হাদিস প্রচার-প্রসারের জন্য।যারা ইসলামের দলিল বা হাদীস লিখেছেন তাদের প্রতিটি কাজ অবশ্যই দেখা উচিত কোরআন,যুক্তি,বিচারশক্তি এবং বুদ্ধির (common-sense)মাধ্যমে।
আর মালাউন,মিশনারীদের বানানো এই হাদীস গুলো দেখতে সত্য হাদীসের মতই লাগে !
Qur'an forbids women to another location away from that as you have said in this Hadith that he has another woman, his head!It does not do anything without a major jokes
259597
৩০ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ১২:১০
মারুফ হাসান লিখেছেন : হাদিসটা অবশ্যই জাল--
উল্লুকরা ব্লগে স্থান পায় কিভাবে,বুঝিনা।ওদের তো সভ্য সমাজে জায়গা পাওয়ার কথা না--
৩০ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ১২:৩৯
203407
গ্রামের পথে পথে লিখেছেন : সহিহ হাদীস আপনি বল্লেই জাল হবে না। filthy মোহাম্মদের জন্য লজ্জা লাগে?
259600
৩০ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ১২:২১
এখলাস মাহেমাদ িসকদার লিখেছেন : হাদিসটি আসলে সত্য কিনা আমি জানিনা তবে ওকুন সব মানুষের মাথায় কোননা কোন সময় থাকে বা হতে পারে নারীপুরুষ সবার বেলায়। তবে এই টুকু বলব বেয়াদবরা যারা তাদের বৃদ্ধ পিতা মাতাকে বা মাতা পিতাকে অবজ্ঞা করে তারাই শুধু বলতে পারে ওয়াক থু মাতায় ওকুন। বেয়াদবত আর গাছে ধরে না মানুষের পেটে ধরে তবে সব ছেলে মেয়েই মায়ের পেটে ধরে কিন্তু পতিতালয় থেকেও যে রঙ্গলিলা করে সন্তান পেটে ধরে সে কথা আমরা অনেকেই জানি হয়ত এই পোষ্ট লেখকের বেলায় তেমন হয়েছে কিনা সেটা আমরা অনুমান করতে পারি।
৩০ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ১২:৪১
203409
গ্রামের পথে পথে লিখেছেন : মাইনকা চিপায় পরলে ধর্মের সব জাল?
259603
৩০ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ১২:৩৮
মোহাম্মদ লোকমান লিখেছেন : Interpretation of Dreams

স্বপ্নের ব্যাখ্যা
৩০ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ১২:৪৩
203412
গ্রামের পথে পথে লিখেছেন : তাতো বুঝলাম, কিন্তু আল্লার নবী ওয়াক থু মার্কা
filthy কেন?
৩০ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ০১:০১
203417
মোহাম্মদ লোকমান লিখেছেন : আল্লাহর রসূল মানুষ ছিলেন,মানুষের মাথায় উকুন থাকতেই পারে। তারপরও কথা হলো- এটি স্বপ্নের ব্যাখ্যা। হাদীসটি সহিহ নাকি জাল তা নিয়ে কথা থেকে যায়।

আপনি ইসলামের নবীকে(সাঃ)এভাবে ‘ওয়াক থু’বলে মসুলমানদের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দিচ্ছেন। বিষয়টি ঠিক করেননি। আলোচনা সমালোচনা করতেই পারেন। তাই বলে এভাবে? আশা করি আগামীতে সতর্ক হওয়ার চেষ্টা করবেন।
৩০ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ০১:১৩
203421
গ্রামের পথে পথে লিখেছেন : নোংরা, গান্ধা মানুষের কাছে কে ভিড়বে উকুন কন্টামিনেটড হতে? মুসলমানদের ধর্মানুভুতি এখন কমেডি নাটক।
৩০ আগস্ট ২০১৪ সন্ধ্যা ০৬:১০
203479
সত্যের ডাক লিখেছেন : লোকমান ভাই হাদীস টি সহীহ হওয়ার ব্যাপারে কোন সন্দেহ নেই। কারণ এটি বুখারী, মুসলিম, তিরমিযী, আবুদাউদ ও নাসায়ী শরীফ সহ অনেক হাদীস গ্রন্থে উল্লেখ আছে। আশা করি আমার মন্তব্যটি পড়বেন।
259631
৩০ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ০১:৪৭
বড়মামা লিখেছেন : রাসুল [সাঃ]এর গায়ে কখনো মাছি বসেছে তার প্রমান নাই ।সালা জাওরা সন্তান, হিন্দুর বাচ্ছা, ইহুদির গু খাওরা দাদাল, গ্রামের পথে পথে, মিত্যা একটা পোস্ট দিয়া মুসলিমদের শত কুটি লানত তার উপর নিয়াছে।
৩০ আগস্ট ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:৫৮
203498
গ্রামের পথে পথে লিখেছেন : মাছি বসেছে তার প্রমান নাই! কিন্তু মাথায় উকুনের ডিপো...........।

Rolling on the Floor Rolling on the Floor
259632
৩০ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ০১:৫৩
বড়মামা লিখেছেন : আমাদের প্রিয় নবীর নাম মুহাম্মাদ [সাঃ]চারালের বাচ্ছায় লেখছে মোহাম্মদ।লানত তর বংশের উপর।
259636
৩০ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ০২:৩১
চিলেকোঠার সেপাই লিখেছেন : ধরলাম এটা ঠিক। তো??? নবীজি আমাদের মতই মানুষ ছিলেন, তার ক্ষুধা লাগতো, শরীরে রক্ত ছিল, আঘাত করলে ব্যাথা লাগতো, কেটে গেলে রক্ত বের হত। সমস্যা কোথায় এটাই বুঝলাম না।
৩০ আগস্ট ২০১৪ রাত ০৮:০৯
203500
গ্রামের পথে পথে লিখেছেন : আল্লার নবী নোংড়া, গান্ধা হবে ক্যান?
৩১ আগস্ট ২০১৪ রাত ০১:৩৭
203608
চিলেকোঠার সেপাই লিখেছেন : উকুন কি ভাবে হয়? কিভাবে ছড়ায় এ ব্যাপারে কোন ন্যূনতম জ্ঞান আছে?? এই পোস্ট টা তুমি যে কত বড় মূর্খ আর কত বড় বলদ সেটাই প্রমান করে। আমার কিছু নাস্তিক বন্ধু আছে তারা লজিক দিয়ে সমালোচনা করে। এদের পছন্দ করি। তুমি করলা বলদামি। ইতর শ্রেণী বলদামি করে মজা পায়।
259642
৩০ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ০৩:০৩
এম এম নুর হোসাইন মিয়াজী লিখেছেন : আপনি যে র্বিবংশীয় নাস্তিকের বাচ্ছা তাতে কোন সন্দেহ নাই।যাদের জন্ম পরিচয়ে সমস্যা থাকে তারাই আল্লাহর নবীদের সাথে বেয়দবের মত আচরন করে।ইহাই সত্যি।
তো নাস্তিকের বাচ্ছা, তুই এ হাদীস দ্বারা কি বুঝাইতে চাইলি???
৩০ আগস্ট ২০১৪ রাত ০৮:১৮
203503
গ্রামের পথে পথে লিখেছেন : তাতো বুঝলাম, কিন্তু আল্লার এত প্রিয় নবী যে এতোটা নোংড়া খাচ্চর তা জানা ছিল না। তাই বিষয়টি জানান দিলাম।
259666
৩০ আগস্ট ২০১৪ বিকাল ০৪:৫২
নজরুল ইসলাম টিপু লিখেছেন : আসল কথা হল: আপনার উদ্দেশ্য হচ্ছে দোষ তালাশ করে তা কু-উদ্দেশ্যে প্রচারনা করা। এতদিন রাসুলের বিরুদ্ধে আদর্শের সমালোচনা করেছেন এখন ব্যক্তিগত আক্রমন। সুতরাং এমন একটা দিন আসবে যেদিন আপনার এই কাজ গুলো আপনার বিরুদ্ধে সাক্ষ্যি দিবে। আমি আপনার মতলব বুঝি তাই কোন উত্তর না দিয়ে উপেক্ষা করি। আজকে মন্তব্য করছি, যারা আপনার পোষ্টে মন্তব্য করেছেন তাদের লক্ষ্য করে।

মুহাম্মাদ (সাঃ) আল্লাহর রাসুল হিসেবে ঘোষিত হবার আগেও পশু-পাখি, পতঙ্গ তাঁর সাথে ভাব জমাত। গাছ ও পাথর তাকে সালাম দিত। দিনের মেঘ তাঁকে ছায়া দিত। তার সাথে যারা চলত, তারা অতিমানবীয় ঘটনা দেখতে পেতেন। খাদিজা (রাঃ) এর, ৪০ হাজার ভরি স্বর্নমূদ্রা পরিমান সম্পদ রাসুল (সাঃ) গরীবদের মাঝে দান করেছিলেন; খাদিজা শেষ জীবনে উপোষ করে দিন কাটালেও সেসব দিনের খোঁটা দেননি, একটি কথাও বলেনি। কারন খাদিজা স্ত্রী হিসেবে তার সাথে থেকে থেকে বুঝতেন তিনি কোন সাধারণ মানুষ ছিলেন না। অতিমানবীয় গুণ চরিত্রে বহন করতেন।

নবী হবার পরে রাসুল (সাঃ) কে জীবনে কোন দিন কোন প্রাণী কামড় দেয়নি। মা হরিন জালে ধরা পড়ার পর নবীজি তাকে ছেড়ে দিলে সে সন্তান সহ ফিরে এসেছিল। হেরা গুহায় বিষাক্ত সাপ নবীকে দেখতে এসে আবু বকর (রাঃ) পা দ্বারা বাধা প্রাপ্ত হন, সাপ ক্ষিপ্ত হয় উল্টো তাঁকে কামড় দিয়েছে। গৃহপালিত প্রাণীরা তাদের মুনিবের বিরুদ্ধে রাসুলের কাছে নালিশ দিত।

রাসুলের ফুফিরা নবীজির চুলে আঙ্গুল বোলাতেন, উকুন ধরার জন্য নয়; আদর করে। এমনকি তার শরীর থেকে নির্গত ঘাম ফুফি বোতল ভরে রেখে দিতেন। সেগুলো থেকে খুশবো বের হত। একদা এক ব্যক্তি লম্বা চুল রাখার অনুমতি চাইলে, রাসুল বললেন, সর্বদা পরিপাটি করতে না পারলে, রিতীমত আচড়িয়ে যত্ন করতে না পারলে যাতে লম্বা চুল না রাখে।

রাসুল (সাঃ) খুবই স্মার্ট ও সুদর্শন ছিলেন। তিনি যে রাস্তা দিয়ে হেটে যেতেন সে রাস্তায় অনেক্ষন পরে কেউ হেঁটে গেলে বুঝতেই এই রাস্তায় রাসূল (সাঃ) হেটে গেছেন।

রাসুলের (সাঃ) স্ত্রী-দের মাঝে তদানীন্তন কালের ধনী ব্যক্তি ছাড়াও দুইজন প্রভাবশালী ব্যক্তির কন্যা ছিলেন, তার মাঝে একজন ছিলেন ইহুদী এবং সে অঞ্চলের বিধায়ক। দুই জন অসম্ভব জ্ঞানী। রাসুলের মৃত্যুর পর অর্থনৈতিক দুরাবস্তায় পড়ে তাঁরা কেউ রাসুলের মাটি ছেড়ে বাপের বাড়ি যান নি। তারা আমৃত রাসুলকে যেভাবে জীবিতবস্থায় ভালবাসতেন সেভাবে মৃত্যু পরবর্তী রাসুলের হেটে যাওয়া মাটিকে ভালবাসতেন। কেউ তাঁদের জোড় খাটায় নি।

সুতরাং রাসুলের মাথায় উকুন থাকার কথাটি সম্পূর্ন ভূল ও মিথ্যা। তিনি যে মাপের সৌখিন ও সৌন্দর্য প্রিয় মানুষ ছিলেন তাঁর মাথায় উকুন থাকা বাস্তব সম্মত নয়। উকুন অপরিচ্ছনার আলামত আর পরিচ্ছনতা ইমানের একটি শাখা।

তাই মন্তব্য কারীদের আহবান করছি, আগে লিখাপড়া করুন, জানুন, তারপর মন্তব্য করুন। মোনাফেকের কথায় কোন অবস্থাতেই বিশ্বাস রাখতে নেই। আর সেই মোনাফেক হবার যথেষ্ট যে, 'যে একটি কথা শুনল এবং তা বলে বেড়াল'। আর আপনারা যারা অগ্র পশ্চাৎ বাচ বিচার না করে এই ধরনের একজন বিশ্রী মানসিকার ব্যক্তির পোষ্টে উত্তর দিয়ে মন্তব্য করলেন, চিন্তা করুন আপনারা কত বড় অন্যায় করেছেন।
৩০ আগস্ট ২০১৪ রাত ০৮:১৫
203502
গ্রামের পথে পথে লিখেছেন : ইসলাম ধর্মের সহিহ হাদীসগ্রন্থ বিশ্বাস না করে আমরা কি তাহলে আপনার গল্পগুজবে ঈমান আনবো?
০১ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সকাল ০৮:০৬
204011

A PHP Error was encountered

Severity: Notice

Message: Undefined offset: 7228

Filename: views/blogdetailpage.php

Line Number: 917

"> ফুয়াদ পাশা লিখেছেন : সহিহ হাদীস শরীফে উকুনের কথাটি এসেছে। সুতরাং লোকলজ্জার খাতিরে আপনি চাইলেই তা অস্বিকার করতে পারবেন না।

আসসামিতের স্ত্রী নবীর কেমন ফুপি হতেন, আপন ফুপি নাকি দুর সম্পর্কের। বিষয়টি খোলাসা করুন। কোরাণ মতে এ ধরনের ফুপিদের সাথে অবাধ মেলেমেশা জায়েজ কিনা? হজরত আলী কিন্তু সম্পর্কের ভাতিজীকে বিয়ে করেছিলেন। সে অর্থে বিবাহযোগ্য পরনারীর কাছ থেকে আরামের ছোয়া নিয়ে ঘুমিয়ে পরা মতটুকু নৈতিক। এ ব্যপারে ইসলাম কি বলে।
আর আপনি নবীর ঘাম নিয়ে যা বলেছেন তা শুধুই কুরুচিপূর্ণ। মানুষ কতটা অন্ধ হলে আজকের এই দিনে এসব অবৈজ্ঞানিক জিনস মাথায় ধারন করতে পারে। প্রশ্নটি জনাব নজরুল ইসলামের প্রতি।
০১ সেপ্টেম্বর ২০১৪ দুপুর ০১:৪৫
204089
নজরুল ইসলাম টিপু লিখেছেন : গ্রামের পথে পথে আর ফুয়াদ পাশা আপনাদের প্রশ্নের উত্তর দেবার জন্য বলছি না। কেননা আপনারা দৃঢ় সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, যেভাবেই হোক ইসলাম আর রাসুলের বিরোধীতা করবেন। আল্লাহ সর্বদা তাঁর দ্বীনকে রক্ষা করবেন আর আপনাদের মুখোশ উম্মোচন করবেন। আমি পাঠকদের উদ্দেশ্যে লিখছি:

১। এই উম্ম হারাম (রাHappy ছিলেন আনাস বিন মালিক (রাঃ) এঁর আপন খালা। আনাস (রাঃ)-কে উনার মা উম্ম হারাম (রাঃ) বোন উম্ম সুলাইম (রাঃ) মাত্র ১২ বছর বয়সে রাসুল (সাঃ) এঁর খেদমতে নিয়োজিত করেছিলেন।
২। উম্ম হারাম (রাঃ) ছিলেন রাসুল (সাঃ) এঁর দাদা আব্দুল মোতালিবের সৎ বোন মুলাইকাহর মেয়ে। তাতে তিনি সম্পর্কে হোন রাসুল (সাঃ) এঁর ফুফু।

৩। উম্মু হারাম (রাঃ) এঁর বাবা মিলহান বিন খালিদ ছিলেন মদিনার খাযরাজের উপগোত্র বানু নাজ্জারের লোক। বানু নাজ্জার গোত্র ছিল রাসুল (সাঃ) এঁর মা আমেনা বিবির বংশ।

৪। উম্ম হারাম দুধ খালা ছিলেন। অর্থাৎ রাসুল (সাঃ) এঁর মা যে মহিলার দুধ পান করেছিলেন সেই মহিলার দুধ উম্ম হারাম (রাঃ) পান করেছিলেন।

- অতএব উম্ম হারামের সাথে, উভয় দিক দিয়ে (রক্ত এবং দুধ) তাঁর সম্পর্ক মুহরিম ছিল। কাজেই রাসুল (সাঃ) উম্ম হারামের সেবা গ্রহণ করে ইসলামী শরিয়তের কোন আইন লংঘন করেন নাই।

- রাসুল (সাঃ) যখন কুবায় যেতেন তখন তিনি তাঁর দাদি মুলাইকাহর ঘরে নামাজ আদায় করতেন। সেই নামাজে আনাস বিন মালিক (রাঃ) তাঁর মা উম্ম সুলাইম (রাঃ) ও খালা উম্ম হারাম (রাঃ) শরীক হতেন।
- এই কুবার উম্ম সুলাইমের (সাঃ) বাড়িতে মারিয়া (রাঃ) মিশর থেকে এসে উঠেছিলেন এবং এই হাদিসের ঘটনা উল্লেখের সময়ও মারিয়া রাঃ সেখানে ছিলেন।

আগেই বলেছি রাসুলের মাথায় উকুন ছিল বলে ফুফু সত্যিকারের উকুন বাছাইয়ে জড়িত হন নাই। তিনি এবং সকল সাহাবীরাই রাসুলের দেহ ধরে দেখার সুযোগ খুজতেন। আর উম্মে হারাম এই সুযোগটিই কাজে লাগিয়েছেন। নবীজি উম্মে হারাম কে সে সুযোগ দেবার জন্য অনেক কারন আছে। সে সব বিস্তারিত লিখতে তিনটি ব্লগের সমান লিখা হবে। আপনাদের প্রশ্নের উত্তর পেতে এতটুকুই যথেষ্ট।
১০
259678
৩০ আগস্ট ২০১৪ বিকাল ০৫:৪০
সত্যের ডাক লিখেছেন : মনে হল, আপনি একজন অমুসলিম। কারণ কোন মুসলিম নিজের নবীর সম্পর্কে এরূপ মন্তব্য করতে পারেনা। আর অমুসলিমদের মধ্যে যারা শান্ত ও শালীন তারাও এরূপ কথা বলতে পারেনা। হাঁ যারা ধৃষ্ঠ ও অশালীন এবং যাদের অন্তর হিংসায় ভর্তি তারাই এরূপ আচরণ করতে পারে। যাই হোক, আপনি যেই হাদীসের কথা বলেছেন, তাতে প্রথমতঃ একথা স্পষ্ট নেই যে রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর মাথায় উকুন ছিল।
দ্বিতীয়তঃ উম্মে হারাম বিনতে মিলহান নিজেও একথা স্বীকার করেননি যে তিনি উকুন পেয়েছেন।
তৃতীয়তঃ হাদীসে 'তাফলি রা'সাহু' শব্দের অনুবাদ হবে 'উকুন খোজা বা মাথায় হাত ফিরানো যাতে করে ঘুম চলে আসে।
চতুর্থঃ যদিও মেনে নেই যে মাথায় দুএকটি উকুন ছিল যা বেছে পরিষ্কার করে দিলেন তাতে সমস্যা কোথায়? বরং এটি তো তিনি যে পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা কে ভালবাসতেন তারই একটি প্রমাণ।
পঞ্চমঃ আপনি এতে তাঁর নুবুওয়াতের বিপরীত কি খোজে পেলেন? তিনি একজন মানুষ ছিলেন আর মাুষের মাথায় ঘটনাক্রমে দুএকটি উকুন আসতেই পারে।
আপনার প্রতি আমার অনুরোধ তাকবে আপনি নবী মুহাম্মদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)এর জীবনী একবার নিরপেক্ষ বাবে পড়েন। তাঁর মধ্যে আপনি সকল প্রকার মানবীয় গুণের সমাহার দেখতে পাবেন। 'নবীয়ে রহমত' নামে একটি সীরাত গ্রন্থ রয়েছে সেটি আগে পড়েন তারপরে আপনার সাথে বাকী কথা হবে। আল্লাহ আপনাকে দ্বীনে ইসলামের হিদায়েত দান করুন। আল্লাহ হাফেজ।
৩০ আগস্ট ২০১৪ রাত ০৯:২২
203517
গ্রামের পথে পথে লিখেছেন : @ জনাব সত্যের ডাক :
অমুসলিমরা কি আপনার মত মুমিন কে ট্যাক্স খাজনা দিয়ে চলে নাকি যে ভয়ে মুখ বন্ধ করে রাখবে?

কম্পিউটার প্রযুক্তির অভাবনিয় উন্নতির ফলে বস্তাপঁচা ইসলামের নাড়িভূঁড়ি সব আমজনতার মাঝে উন্মচোন হয়ে যাছ্ছে। আপনি তা লুকিয়ে রাখতে চাইলেও অন্যরা কিন্তু একটুকুও ছাড় দিবে না।

আপনার নবী যে নোংড়া গান্ধা ছিলেন শুধু তা না, তিনি পরস্ত্রীর কোলে মাথা রেখে ফষ্টিনষ্টিও করতেন। লুচ্চা বদমাস ছাড়া ভাল মানুষ এসব করে না। ধন্যবাদ।
৩০ আগস্ট ২০১৪ রাত ০৯:৫৭
203525
সত্যের ডাক লিখেছেন : যার প্রশংসায় সারা দুনিয়ার মানুষ পঞ্চমুখ তাঁর চরিত্রে আপনার মত একজন বদমাইশের কথায় কোন দাগ লাগাতে পারবে না। আপনি তো হিন্দুদের জন্যও একটি কলঙ্ক। হাজার অমুসলিম নবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর প্রশংসা করেছেন। আপনার নেটে খুঁজে দেখেন অনেক কিছুই পাওয়া যাবে। সভ্য কোন লোক এরূপ ব্যবহার করতে পারেনা।
৩০ আগস্ট ২০১৪ রাত ১১:০০
203556
গ্রামের পথে পথে লিখেছেন : আপনাদের মত কিছু বিকলাঙ্গ বুদ্ধিপ্রতিবন্ধি ছাড়া পৃথিবীর আর কেউই নবী মোহাম্মদকে ভাল চোখে দেখন্না। তিনি দাসী ধর্ষন করেছেন, শিশু মর্দন করেছেন, যুদ্ধবন্ধিনারী ধর্ষন করেছেন। এই তার পরিচয়।
১১
259719
৩০ আগস্ট ২০১৪ রাত ০৮:১৬
সজল আহমেদ লিখেছেন :
মিশনারীদের বানানো হাদীস,
আনাস বিন মালিক কর্তৃক বর্ণিত যে,আল্লাহ্‌র মেসেঞ্জার প্রায়ইUm Haram bint Milhanকাছে বেড়াতে যেতেন এবং সে ছিলUbada bin As-Samitএর স্ত্রী। একদিন নবী তার সাথে দেখা করতে গেলেন এবং তিনি তাকে খাওয়ানোর পর মাথার উকুন বাছতে লাগলেন । আল্লাহর নবী ঘুমিয়ে গেলেন এবং কিছুক্ষণ পর হাসিমুখে জেগে উঠলেন—।

আপনার জ্ঞানবুদ্ধি এতই কম যে ইসলাম সম্বন্ধে পুরোপুরি জ্ঞান না রেখেই প্যাঃ প্যাঃ ম্যাঃ ম্যাঃ ট্যাঃ ট্যাঃ করেন ।ছুপা শিবছাগু বলে তো একটা কথা আছে ।
(ইসলাম অনুযায়ি পরস্ত্রী কি এই ভাবে মেহমানদারী করে ?)
এটা সত্যি কল্পনা যে নবীজিকে আরেক জনের স্ত্রী উকুন বেছে দিচ্ছে,যেখানে কোরআন নারী-পুরুষ কে দৃষ্টি এবং আচরণকে সংযম করতে বলেছে। সেখানে এই হাদিসটি দিব্যি পর পুরুষ এবং পর নারীর ঘটনাকে প্রশ্রয় দিচ্ছে। এই হাদীসের মানে কি?
এই হাদীসের প্রচারক অবশ্যই দায়বদ্ধ তার হাদিস প্রচার-প্রসারের জন্য।যারা ইসলামের দলিল বা হাদীস লিখেছেন তাদের প্রতিটি কাজ অবশ্যই দেখা উচিত কোরআন,যুক্তি,বিচারশক্তি এবং বুদ্ধির (common-sense)মাধ্যমে।
আর মালাউন,মিশনারীদের বানানো এই হাদীস গুলো দেখতে সত্য হাদীসের মতই লাগে !
Qur'an forbids women to another location away from that as you have said in this Hadith that he has another woman, his head!It does not do anything without a major jokes
৩০ আগস্ট ২০১৪ রাত ০৮:৫৫
203509
গ্রামের পথে পথে লিখেছেন : কেচো খুঁজতে যেয়ে শাপ চলে আসলো। তো, আপনার নবী যে নোংড়া গান্ধা ছিলেন শুধু তা না, তিনি পরস্ত্রীর সাথে ফষ্টিনষ্টিও কেরতেন। তার সত্যতা সহিহ হাদিস গ্রন্থে লিপিবদ্ধ।

ইসলাম ধর্মের সহিহ হাদীসগ্রন্থ বিশ্বাস না করে আমরা তাহলে আপনার গল্পগুজবে ঈমান আনবো নাকি?
৩০ আগস্ট ২০১৪ রাত ০৯:০৩
203512
গ্রামের পথে পথে লিখেছেন : মাইকা চিপায় পরে কবে জানি বলে বসবেন, বাল-কোরানও খ্রীষ্টান মিশনারিদের কারবার?
১২
259741
৩০ আগস্ট ২০১৪ রাত ০৯:২১
সজল আহমেদ লিখেছেন : যারা থার্ড পার্সন তাগো লগে কোন বাল কমু ?
যার নাই ইসলাম সম্বন্ধে ধারনা খালি বাল্ছাল কথাবার্তা যার কাম তারে কি কমু বাল ?
আগে যেইটা বলছি সেইটার বিশ্লেষন করেন পরবর্তীতে বালছাল মন্তব্য ল্যাদান ।
আচ্ছা আপনে যে হিজড়া হয়ে ছেলে এবং মেয়ের পরিচয় দিতাছেন সেইটা কি কোন লজ্জা না ?
টুডে ব্লগে ছেলে নিক আমার ব্লগে পুরুষ খিকখিক !হিজড়া কোথাকার ।
মিশনারী বাপ দাদার বানাইনা হাদীস আইনা ব্লগে ম্যাঃম্যাঃপ্যাঃপ্যাঃ ধোলাই খাইয়া আবার নতুন জিনিস বানাইয়া ট্যাঃট্যাঃট্যাঃ !
হিজড়া ব্যাটা কোথাকার
১৩
260441
০১ সেপ্টেম্বর ২০১৪ সন্ধ্যা ০৭:১৫
সেলিম জাহাঙ্গীর লিখেছেন : গ্রামের পথে পথে
রাসুল (সা) কে নিয়ে যে পোস্টটি দিয়েছে তাতে অনেকেই তার সাথে কমেন্টস যুদ্ধে লেগেছে এবং তাদের ভাব দেখে মনে হচ্ছে তিনারা সকলে ইসলামের খাঁটি মুমিন বান্দা। যারা কমেন্ট করছেন মুমিন সেজে তাদের বলি:
মুহাম্মাদ (সাঃ) আসলে কে, কেন ও কি কারনে তাঁর আবির্ভাব। মুহাম্মাদ (সাঃ) যাকে চেনাতে যে বিষয় নিয়ে লড়েছে, সংগ্রাম করেছে আমরা আসলে তাঁকে চিনেছিকি? এই "তাঁকে" চিনতে ও চেনাতে পৃথিবীর শুরু থেকে লড়ছে হাজার হাজার আল্লাহ্ প্রেরিত নবী-রাসুল, গাউস কুতুব। এই পৃথিবীতে আমরা না জেনে না বুঝে কান কথা শুনে অনেক ঘনাটা ঘটিয়ে থাকি যার জন্য কে কাকে দায়ী করবে সমাপ্তিতে সেটা আলোচনার বিষয়ে মানুষ ঝড় তোলে চায়ের স্টলে, বিভিন্ন গল্প আড্ডায়। কেন এটা হলো কেনইবা ওটা হলো না, নানান কথা গুঞ্জনে পৃথিবীর আদীথেকে চলে আসছে সত্য-মিথ্যা, ভালো-মন্দ, সাদা-কালোর লড়াই। কেন এলড়াই তার গোড়ার খবর কেউ না নিয়েই ছুটেছে চিলে কান নিলো বলে। এই পৃথিবীতে যখনি কোন পাগোল, বুদ্ধিহীন মানুষ, মুহাম্মাদ (সাঃ) কে নিয়ে ব্যঙ্গ কার্টুণ, ব্যঙ্গ চিত্র ও কুরুচি পূর্ণ মন্তব্য করেছে সাথে সাথে পৃথিবী জুড়ে প্রতিবাদের ঝড় উঠেছে । ঝড় উঠাটাই কিসাভাকি? যদি বলেন হ্যাঁ তবে বলতে হয়, কেন আপনার কি ধারনা তাদের এই সব কারণে ইসলাম বিনিষ্ট হবে? কখনো নয়। যখন কেউ কোরআন কে হেউ করেছে কিংবা পুড়িয়েছে সঙ্গে সঙ্গে রাজপথে নেমেছে এই পাগোলপারা ধর্মান্ধ মানুষগুলো। কেন ধর্মান্ধ মানুষ বললাম? এই কারনে বললাম যে কোরআন রক্ষার জন্য তুমি জীবন বাজি রেখে মরতে রাজি আছো, অথচ সেই কোরআন কে তুমি কতটা মানছো? কেন কোরআন কে মানছো না, জানছো না। কোরআন যদি তোমার রক্ষা কবজ হয়; ভালো লাগা ও ভালো বাসার কিতাব হয়, তাহলে তাকে আঁকড়ে ধরছো না কেন? তুমি কোরআনের জন্য মরবে অথচ কোরআন মানবে না এটা কেমন মুসলমান তুমি ভাবতে হবে। কোন পাগোল আমার এবং তোমার ধর্ম নিয়ে পাগলামী করলো আর তুমি সেই পাগোলের সাথে ঝাপিয়ে পড়লে, নিজের ধর্ম রক্ষা করতে। তোমাদের কি ধারনা কোন পাগোল কারো ধর্ম বিনাশ করতে পারে? পাগোলের প্রতি তোমার ক্ষোভ প্রাকাশ করতে নিজের দেশের সম্পদকে ভাংচুর করলে, জ্বালাউ-পোড়াউ করলে এটা কি তোমার ধর্মের আকিদা? এটা কোন ধর্মের‘ই শিক্ষা হতে পারে না। কোন দেশে যদি কেউ পাগলামী করে, কোন ধর্মকে কটাক্ষ্য করে সেটা সেই দেশের ভক্তদের দায়ীত্ব প্রতিবাদ করা গণতান্ত্রিক উপায়ে। কোন পাগোলের পলাপে ধর্ম বিনাশ হয় না। ধর্মের শিকড় ভূগর্ভের হার্টপয়েন্ট থেকে উঠে আসে বলেই তাকে ছিড়ে ফেলা যায় না। জ্বালাউ-পোড়াও হত্যা ও লুটতরাজ করে স্ব-ধর্মের প্রতি ভালো বাসা জাহির করা যায় না, এটা নিতান্ত্যই অনুধাবনের বিষয়। ভালো বাসতে হলে আগে নিজকে চেনো, ধর্মকে জানো তারপর সেই ধর্মকে দেহে লালন করো, তারপর তাকে দেহে ধারন করে পালন করো। কোরআন ও নবী-রাসুল রক্ষার জন্য মরবে অথচ কোরআন মানবে না? এটা একটা মূর্খের মত কাজ বইতোনয়। হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)। তিনি বলতেন: “আদ-দীন আন-নাসীহা”; অর্থাৎ কল্যাণকামনাই ধর্ম। মানবপ্রেম আর দয়ার আদর্শ প্রচার’ই ছিলো তার মূল লক্ষ্য। তিনি কেবলী বলতেন, “শ্রেষ্ঠ মানুষ ওই ব্যক্তি, যে মানুষের কল্যাণ করে।” আর “প্রকৃত মুসলিম সে-ই, যার হাত ও মুখ থেকে সবাই নিরাপদ”। কোরআন ও রাসুল (সাঃ) যদি তোমার মূল আকিদা হয় তাহলে তাকে দেহে ধারন কর। কে কি বললো তা নিয়ে তুমি তোমার নিজের ক্ষতি ডেকে আনবা না। একটি অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে আর দশটি অন্যায় তোমরা করোনা। নিজ দেহে হৃদয়ের সাথে মহব্বত স্থাপন করো, জাগ্রত করো বিবেক; আমরা যেন প্রতিবাদ করি ধর্যের সাথে।
মহব্বত সব সময় ধর্য ধরে, দয়া করে, হিংসা করে না, গর্ব করে না,অহংকার করে না, খারাপ ব্যবহার করে না, নিজের সুবিধার চেষ্টা করে না, রাগ করে না, কারও খারাপ ব্যবহারের কথা মনে রাখে না,খারপ কিছু নিয়ে আনন্দ করে না বরং যা সত্য তাতে আনন্দ করে। মহব্বত সব কিছইু সহ্য করে, সকলকেই বিশ্বাস করতে আগ্রহী, সব কিছুতে আশা রাখে আর সব অবস্থায় স্থির থাকে। এই মহব্বত কখনও শেষ হয় না।
#

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File