নারীদের দ্বারা আইনসিদ্ধ পুরুষ-নির্যাতন

লিখেছেন লিখেছেন বুড়া মিয়া ২৬ আগস্ট, ২০১৪, ১০:০১:২৮ রাত

অত্যন্ত আশ্চর্য্য হই মাঝে মাঝে, কিছু খবর দেখে; তার মধ্যে অন্যতম ইদানীংকালের পরকীয়া নিয়ে বিভিন্ন রিপোর্ট। এখানে দেখা যাচ্ছে বিবাহিত নারীগুলো অন্য পুরুষের সাথে ঘর থেকে বের হয়ে যাচ্ছে অথবা স্বামীর অগোচরে লুকিয়ে অথবা স্বামীর অবাধ্য হয়ে প্রকাশ্যে আরেকজনের সাথে সম্পর্ক স্থাপন করছে! এতে যে নারী এবং পুরুষ উভয়েই দায়ী – তাতে কোন সন্দেহ নেই কারোই। কিন্তু আশ্চর্যের ব্যাপার দেশের কিছু আইনের প্রয়োগ নিয়ে।

স্ত্রীদের নানাবিধ শারীরিক দূর্বলতার কথা সবাই জানে - যেমন মাসে একটা নির্দিষ্ট সময়ে সম্পর্কে অপারগতা, গর্ভধারণকালীন সময়ে অপারগতা, কোমল শরীরের কারণে শক্ত-সামর্থ্য পুরুষের সাথে বেশিরভাগ সময়ে পেরে না ওঠা, ইত্যাদী। এসব বিষয়ের কথা খেয়াল রেখেই হতে পারে ইসলামীক কিছু বিধান রয়েছে যেখানে ছেলেদের একের অধিক বিয়ের সুযোগ দেয়া হয়েছে। কিন্তু এহেন অক্ষম ও অপারগ নারীরা এটা মানতে নারাজ, তারা তাদের স্বামীকে আর কারও হস্তগত হতে দিবে না – যতো কষ্টই ভোগ করুক না কেন স্বামী! এ যেন স্ত্রীদের কেনা গোলাম - আর এভাবে একটা নিয়ে মৃত্যু-অবধি থাকাই নাকি স্ত্রীদের প্রতি স্বামীদের অগাধ ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ!

স্ত্রীদের এসব ব্যাপারে আবেগী-অভিনয় এর কারণে অনেক স্বামীই মানবতার খাতিরে অন্য পথে পা বাড়ায় না এবং কষ্ট হলেও এক স্ত্রী নিয়েই থেকে ভালোবাসা(!) দেখিয়ে যায়! এবং স্ত্রী যাতে তার কেনা গোলাম স্বামীকে পাকাপোক্তভাবে বেধে রাখতে পারে – সে জন্য ইসলামের আইনে সংশোধনী আনা হয়েছে রাষ্ট্রীয়ভাবে, এক কথায় বলতে গেলে – প্রথম স্ত্রীর বিনা অনুমতিতে স্বামী বিবাহই করতে পারবে না, করলে দেশের আইন নিয়ে একযোগে স্বামীর বিরুদ্ধে সবাই ঝাপিয়ে পড়বে! আইনানুযায়ী বলতে হয় স্বামী তো স্ত্রীর কেনা পণ্য, কেননা তার অনুমতি ছাড়া কিছুই করার অধিকার নাই! অথচ একই কাজ স্ত্রী করতে চাইলে – আইনগতভাবে তার কোন বাধা নাই!

এসবের সুযোগ নিয়েই - এই নারীরা স্বামীর বিনা অনুমতিতে পরকীয়ায় আসক্ত হয়ে আরেকজনের সাথে ভেগে গিয়ে বিয়ে বসেছে, অথবা প্রথম স্বামী থেকে বিচ্ছেদ হওয়ার আগেই আরেক পুরুষের সাথে বে-আইনীভাবে থাকা শুরু করেছে – এটা হয়ে গেছে তার অধিকার! রাষ্ট্রের সমস্ত আইনও এখানে নীরব!

রাষ্ট্র থেকে শুরু করে সবাই এখন আমাদের (পুরুষদের) বিপক্ষে, যদিও অনেক সময়েই আমাদের কষ্ট হয়! নির্যাতিত বেশি হই আমরা আর ওরা গান গেয়ে চলে – আমরাই নাকি ওদের নির্যাতন করি! ওরা মিথ্যা নির্যাতনের মামলা দিলে রাষ্ট্রও ওদের পক্ষে গিয়ে আমাদের নির্যাতন করে, জোর করে আমাদের কষ্টার্জিত টাকা রাষ্ট্রের আইনের সুযোগ নিয়ে কেড়ে নেয় – তবুও নাকি আমরা নির্যাতনকারী! ওরা বিলাসিতার টাকা আদায়ের জন্য নিজ গর্ভে জন্ম দেয়া শিশুকে পিতৃস্নেহ থেকে বঞ্চিত করে রাখে – তবুও নাকি আমাদের বিরুদ্ধেই ব্যবহার হয় নারী-শিশু নির্যাতন আইন! ওরা শারীরিকভাবে অক্ষম তবুও সালিশী-আইনের বদৌলতে ওদের অনুমতি ছাড়া আমাদের পুরুষাঙ্গে ছিপি দিয়ে রাখতে হয়! এর পরেও ইদানীং দেখি ওরা আমাদের আরও নির্যাতনের জন্য স্বামী-কর্তৃক স্ত্রী ধর্ষনের আইন চেয়ে পরকীয়-ভাতারদের কাছে আবেগী-অভিনয়ের মাধ্যমে ভিক্ষা করে বেড়াচ্ছে!

আল্লাহ তুমি এমন ব্যবস্থা কর, যাতে অনেক নারী একজন স্বামীকে নিয়ে নিজেরা-নিজেরা চুলাচুলি-মারামারি করে আহত হয়, এভাবেই ওদের শিক্ষা দাও! আর আমাদেরকে পাওয়ার জন্য ওদের উন্মাদ করে দাও – যাতে এসব পশুরূপী নারীদের শিক্ষা হয়!

বিষয়: বিবিধ

১৯৫৩ বার পঠিত, ১৯ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

258545
২৬ আগস্ট ২০১৪ রাত ১০:১৮
রিদওয়ান কবির সবুজ লিখেছেন : প্রায় ১২ বছর আগে তৎকালিন আইনমন্ত্রি মওদুদ আহমদ বলেছিলেন নারি নির্যাতন বিরোধি আইনটি সবচেয়ে বেশি অপব্যবহৃত আইন। একই ধরনের একটি প্রতিবেদন ১০-১২ দিন আগে ভারতিয় দৈনিক আনন্দবাজারে ও দেখেছি। যা অবস্থা এখন পুরুষ নির্যাতন প্রতিরোধ আইন করা জরুরি।
২৬ আগস্ট ২০১৪ রাত ১১:১৮
202236
বুড়া মিয়া লিখেছেন : ব্যাপারগুলো আসলেই সত্য, পুরুষগুলো নারীদেরকে বিশ্বাস করে এগুলোর পরও চুপ ছিলো, কিন্তু ব্যাপারগুলো এখন মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে! অনেক ধন্যবাদ আপনাকে সবুজ ভাই এ বিষয়ে আরও কিছু তথ্য আমাকে জানানোয়।
258553
২৬ আগস্ট ২০১৪ রাত ১০:৪২
প্রবাসী আব্দুল্লাহ শাহীন লিখেছেন : পোস্টটি পড়েছি অনেক কিছুই জানতে পারলাম ভাইয়া ,,ধন্যাবদ।
২৬ আগস্ট ২০১৪ রাত ১১:১৩
202231
বুড়া মিয়া লিখেছেন : ধন্যবাদ শাহীন ভাই
258569
২৬ আগস্ট ২০১৪ রাত ১১:০৬
সজল আহমেদ লিখেছেন : লেখক যদি একনিষ্ঠ নারী বিদ্বেষী হয়ে থাকেন তবে এই পোস্টের বিরোধিতা করি ।
তবে এই পয়েন্টগুলোর আইন আমার অপছন্দনীয় এবং রাষ্ট্রীয় সংবিধান থেকে উক্ত আইন পরির্তন একান্তই দরকার ,
*.রাষ্ট্রীয় সংবিধানে পুরুষ একাধিক বিবাহ করলে স্ত্রী যদি আইনের সরানাপন্ন হয় তবে স্বামী দোষী আর স্ত্রী যদি পরকিয়া করে আর যদি স্বামী তার বিরুদ্ধে আইনি সহায়তা নিতে যায় তবে সেটার আইন নাই [[একনিষ্ট নারীবাদী আইন যাহাকে বলে]]
*.স্বামী স্ত্রীকে তালাক দিলে স্ত্রী যদি আইনি সহায়তা নেয় তবে স্বামী দোষী তথাপি স্ত্রী যদি স্বামীকে তালাক দেয় তবে সে বিষয়ে কোন আইন নাই ।
*.স্ত্রী যদি স্বামীর টাকা পর পুরুষের পেছনে ঢালে তাইলে সে বিষয়ে কোন আইন নাই ।
*.নারী ধর্ষন করলে আইন নাই অথচ পুরুষ কাউকে ধর্ষন করলে সর্বোচ্চ শাস্তি যাবজ্জীবন জেল ।
*.পুরুষ ইভটিজিং করলে ১৪বছর জেল অথচ নারী করলে আইন নাই ।
এ যেন একঘেয়ামি আইন কানুন ।
আমি এসব আইনের ঘোর বিরোধিতা করি ।
২৬ আগস্ট ২০১৪ রাত ১১:১৪
202232
বুড়া মিয়া লিখেছেন : ধন্যবাদ
258581
২৬ আগস্ট ২০১৪ রাত ১১:২৮
চিরবিদ্রোহী লিখেছেন : ওনারা তো খুব সমতা সমতা চিৎকার করে মানুষের কান ঝালাপালা করে তোলেন। তো নারীদের জন্য আবার আলাদা আইন কেন? এখানে কি সমতা নষ্ট হচ্ছে না? নাকি "ঝুনা খাইলে গুনা হয় না"?
২৭ আগস্ট ২০১৪ রাত ০৪:২৮
202300
বুড়া মিয়া লিখেছেন : কি আর করবে বলবো, তারা নিজেদের এখনও মানুষ ভাবতে শিখে নাই; তাই একদিকে যেমন পশু-সংরক্ষনের আইন দরকার হয়, সেভাবেই নারী সংরক্ষনের আইনও তাদের মতেই দরকার হয়!
258584
২৬ আগস্ট ২০১৪ রাত ১১:৩৫
আবু জান্নাত লিখেছেন : আসলে আইন দিয়ে মানুষকে সাজা দেওয়া যায় কিন্সোতু সোঝা করা যায়? যতক্ষণ না আল্লাহর ভয়ে মানুষ নিজেই সোঝা হয়।
২৭ আগস্ট ২০১৪ রাত ০৪:৩০
202302
বুড়া মিয়া লিখেছেন : হুম, সেটাই ...
এ থেকে মুক্তি মিলবে না বলেই মনে হচ্ছে।
258588
২৭ আগস্ট ২০১৪ রাত ১২:০৭
সাদাচোখে লিখেছেন : বিশ্ব নিয়ন্ত্রণ করার কৌশল পত্রে ইলোমিনাটিস (খাযারসদের এলিট অর্গানাইজেশানের একটি)দের যে ৭টি কর্মনির্দেশিকা রয়েছে - তার মধ্যে নারী ৩ অথবা ৪ নম্বরে দেখেছিলাম।

হাদীসে শেষ জামানার যে সাইন সমূহ আছে - সেখানে নারীর পজিশান ও প্রমিনেন্ট লেভেল এ আছে - সম্ভবতঃ রিবার কাছাকাছি কোথাও।

-----------------

এ ইস্যুতে মুসলিম স্কলার রা সবসময় ই আউট'ল হিসাবে ঘোষিত হয়। তাই বরাবর ই দেখা যায় - মুসলিম রা এ ইস্যুতে ডিফেন্সিভ একটা পজিশান নেয়।

---------------

ইন্টারেস্টিংলী মহিলারা এ বিষয়টি হয় বুঝেন না - অথবা আল্লাহ ওনাদের থেকে বুঝ জ্ঞান তুলে নিয়েছেন এবং ওনারা ইতোমধ্যে মিডিয়ার (প্রতারনায়) বদৌলতে ওনারা যেনবা মনে প্রানে বিশ্বাস করেন - তারা আসলেই নিগৃহিত, নির্যাতিত ও নিষ্পেষিত এবং তাদের জন্য ডিভাইন ল এর উপর - এমন রাষ্ট্রীয় প্রটেকশানের দরকার।

--------

জিআইজেড (জিটিজেড) এ কাজ করার সময় প্রমিতা সেনগুপ্তা নামক (লিটারেলী একজন বড়ধরনের স্পাই - ভুল হবার সম্ভাবনা অল্প) এক মহিলার এ নিয়ে ডেডিকেটেড ও ফোর্সফুল কান্ড কারখানা, সরকারের উপর তার ইনফ্লুয়েন্স, মন্ত্রনালয়ের সচিবের উপর তার পাওয়ারপুল হাত, মহিলা সমিতি সহ কিছু নারী ট্রেডার টাইপ এনজিও এবং সারা যাকেরদের মিডিয়া হাউজের কাজ কারবার দেখার সুযোগ হয়েছিল। যার বদৌলতে লিটারেলী কোন আলোচনা ছাড়া ডমেস্টিক ভায়োলেন্স বিল বাংলাদেশ সংসদে কয়েক বছর আগে পাস হয়েছিল (আমি জানিনা আপনি জানেন কিনা) - যেখানে

১। স্বামীর কোন আচরনে, রাগারাগিতে - স্ত্রী যদি মনে করেন তা নির্যাতন - তবে তিনি সংশ্লিষ্ট থানায় যাবেন এবং রিপোর্ট করবেন।

২। থানার অফিসার কোন ইনকোয়ারী ছাড়া তা মেজিস্ট্রেট এর কাছে রিপোর্ট করতে বাধ্য থাকবেন এক্স নাম্বার অব ডেইজ এর মধ্যে।

৩। মেজিস্ট্রেট স্বামী বেচারাকে এক্স নাম্বার অব ডেইজ এর মধ্যে তার অফিসে ডাকাবেন এবং দেড়শ টাকার একটা স্ট্যাম্পে এই মর্মে সাইন করতে বলবেন যে - যদি তার স্ত্রী আর একবার - তার বিরুদ্ধে এমন কোন কমপ্লেইন করে - তবে মেজিস্ট্রেট তার বাসাকে / বাড়িকে সেইফ হোম ডিক্লেয়ার করতে পারবেন। এবং কেইস সমাপ্ত না হওয়া পয্যন্ত স্বামী ঐ বাসা বা বাড়ীতে আর ডুকতে পারবেন না। (স্বামী যদি সাইন না করে - তবে তখনই মেজিস্ট্রেট ঐ বাড়ীকে 'সেইফ হোম' ডিক্লেয়ার করবেন এবং স্বামী আর তার বাড়ীতে যেতে পারবে না।

--------

চিন্তা করুন আপনি মধ্যবিত্ত মেনটালিটি সম্পন্ন হাইলী ইডুকেটেড এবং সফিসটিকেটেড বেতনের একটি চাকুরী করেন এবং পুলিশ, আদালত ও সাপকে সমান বিবেচনায় এড়িয়ে চলেন।

আপনার মানুষিক অবস্থা তাহলে কি হবে? আপনার স্ত্রীর প্রতি রাগ ও অভিমানের লেভেল টা চিন্তা করুন। ঐ দাম্পত্য জীবন কি আর থাকবে? থাকলে কতটা থাকবে?

-----------

এমন একটা আইন যে সংসদ পাশ করে আর দেশবাসী অন্ধকারে থাকে আর প্রায় প্রতিনিয়ত ইন্ডিভিজ্যুয়াল স্বামীরা এই সিচ্যুয়েশানের মুখোমুখি হয়ে সংসার ভেংগে বিভিন্ন বদ অভ্যাস হতে শুরু করে লাইফটাকে বরবাদ করছে। কিন্তু পাবলিকলী হতে পারছেনা।

-----------

এই সব কিছুর মূল ইস্যুটা হল - এন্টি স্রষ্টা শক্তির মূল টার্গেট এর অন্যতম একটা হল পরিবার এর বন্ডেজ ধ্বংশ করে দেওয়া - এতে করে মানুষ মোরালী পশুর লেভেল এ নেমে আসে। তার মধ্যে আর কোন পৌরুষ থাকেনা, প্রতিবাদ ও প্রতিরোধ করার শক্তি থাকে না। সে একটা যান্ত্রের মত হয়ে যায়।

সরি কমেন্ট টা বেশী লম্বা হয়ে গেল।
২৭ আগস্ট ২০১৪ রাত ০৪:২৬
202299
বুড়া মিয়া লিখেছেন : কমেন্ট বড় হলেও, বেশ কিছু তথ্য জানা গেছে।

ইহুদীদের কোন এক বইয়ে দেখিছিলাম, তাদের কোন এক নবীর এরকম একটা ভবিষ্যত বাণী আছে যে প্রতি সাত নারী একজন পুরুষ নিয়া কাড়াকাড়ি করবে এবং শেষে সম্মত হয়ে তারা পরিচয় পাবার জন্য এক স্বামী নিয়ে একসাথে থাকবে।

হুম, এর থেকে মিক্তি মনে হয় আমাদেরও নাই!
258630
২৭ আগস্ট ২০১৪ রাত ০৪:৪০
কাহাফ লিখেছেন : পুরুষের অধিকার নিয়ে দামি একটা পোস্ট দেয়ায় অভিনন্দন জানাচ্ছি,নির্যাতিত পুরুষদের জন্যে আইন করতে জোর প্রচেষ্টা চালাতে হবে।
২৭ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৬:৩০
202314
বুড়া মিয়া লিখেছেন : আপনার এ ইচ্ছা কখনো বাস্তবায়ন হবে কি না সেটা সন্দেহের বিষয়; মনে হয় বৈশ্বিক ও দেশীয় সামগ্রীক পরিস্থিতি আমাদের একটা অনিবার্য নিয়তির দিকে ঠেলে দিচ্ছে এবং হয়তো আমাদের মেনেই নিতে হবে সেটা!
258635
২৭ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৭:৪২
আজিম বিন মামুন লিখেছেন : ভাইজানের ২নং অনুচ্ছেদটা আমার মনের কথা।
৩নং একটু ভিন্নমত পোষনের কারন:"প্রথম বিবির বর্তমানে ২য় বিবাহের প্রয়োজনে,অনুমতি নিতে হবে"(শরীয়তের আইন)
এবং বিবির জন্য নির্দেশ স্বামী করতে চাইলে বাধা না দেওয়া।
***হুজুর পাক(সাঃ)এর বেলায় বর্তমান বিবি
(২য়/৩য় কোন একজনকে)নিজ হাতে সাজিয়ে হুজুরের ঘরে পৌছে দিয়েছেন,সাওদা (রাঃ)একটু বয়স্ক থাকায় নিজের জন্য নির্ধারিত দিন অন্যকে দিয়ে দিতেন।
*অনুমতি পাওয়া এখনও অসম্ভব নয়-
তবে তারাই পেয়ে থাকে যেখানে মিয়া-বিবি দুজনেই বিধানের তাবেদার।
*বিবির যে সুপ্রীম পাওয়ার সরকার দিয়েছে বিধানে তার অধিকারটা অধমদের জন্য একক ভাবে মালিক ফিক্সড্ করে রেখেছেন।
*উল্লেখ্য,এর দাবিদার ললনারাই সেই নারী নামক আজব প্রাণী যা টারটারিক এসিডের গুণ সম্পন্ন হয়ে সালফিউরিক এসিড সমতুল্য সিংহপুরুষের সমান হতে চায়!
(১ম এসিডে জিহ্বায় রস উঠে(তেতুল)২য় টি মাংস থেকে হাড় পর্যন্ত ক্ষত-বিক্ষত করতে সক্ষম)
তেলাপোকা পাখি-ঈগলও পাখি।
তবে কিছু নিরীহ মা/বোনের নির্যাতনকারী থেকে পুরুষ খেতাব কেড়ে নিয়ে বরঞ্চ হাতে চুড়ি পরিয়ে দেয়া উচিত।
বিড়ালের সাথে বাঘের মারামারি নয়,বাঘের হুংকার ই যথেষ্ট।
বিরক্ত হচ্ছেন জানি,অনেকটা খালি হল-অনেক দিনের জমানো,কোথাও ঝাড়তে পারিনি।
থাক,আর লিখলে আপনার পোষ্টটাই মন্তব্য আর আমারটাই পোষ্ট বনে যাবে।দুঃখিত,দীর্ঘায়িত করায়।
২৭ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৭:৪৭
202326
বুড়া মিয়া লিখেছেন : এ নিয়ে ইসলামীক দৃষ্টিতে এবং সমাজের অবস্থা ব্যাখ্যায় আপনার পোষ্ট আশা করি, আমি যেহেতু এখন বেকার অবস্থায় রয়েছি এবং এ সময়কে এসব জানার/শেয়ারের জন্য ব্যবহার করছি, তাই আপনার পোষ্ট আমার উপকারে আসবে বলে মনে হয়; লিখে ফেলুন এ ব্যাপারে।
২৭ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৮:২৯
202338
আজিম বিন মামুন লিখেছেন : চেষ্টা করবো ইনশ্আল্লাহ।
258851
২৭ আগস্ট ২০১৪ বিকাল ০৫:৩২
হতভাগা লিখেছেন : একই কথা আমি বার বার বিভিন্ন রিলেটেড পোস্টে কমেন্ট করেছিলাম । আপনাকে ধন্যবাদ যে আপনিই পোস্ট আকারে এগুলো দিয়েছেন ।

আমার যে মানসিকতা সেটাকে আমি কিছুটা অন্য রকম মনে করলেও কাছাকাছি মানসিকতার লোক আছে এই ব্লগেও ।

এসব প্রশ্ন আমি নারী ব্লগারদের উদ্দেশ্য করে প্রায়ই করে থাকি তাদের ''চমতকার চমতকার'' পোস্টে ।

দুঃখের বিষয় , তারা এসব ব্যাপারে কোন সদুত্তরই দিতে পারে না । হয় ত্যানা প্যাচায় , না হয় মাল্টি দিয়ে কাউন্টার করার চেষ্টা করে , আর না হয় ব্লক করে ।

আপনার এই পোস্টেও কোন নারী ব্লগার কমেন্ট করতে আসবে না । আসলেও যুতসই কোন কাউন্টার দিতে পারবে না ।
২৭ আগস্ট ২০১৪ রাত ০৮:৪৫
202641
বুড়া মিয়া লিখেছেন : আমি আছি আপনার সাথে, আপনিতো এসব নিয়ে পোষ্ট দেন না – সবসময়তো মন্তব্যগুলো দেখা যায় না, তাই আমিই বাধ্য হয়ে দিলাম!

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File