ইসলাম বিদ্বেশীদের অভিযোগ: "ইসলাম যুদ্ধবন্দী নারীকে ধর্ষণের নির্দেশ দেয়" সাদাচোখে সত্যতা যাচাই। (শেষ-পর্ব )

লিখেছেন লিখেছেন ঘুম ভাঙাতে চাই ১৯ মে, ২০১৬, ১২:৩৭:৩৮ রাত



ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, প্রাচীন সেমিটিক, গ্রীক, রোমানদের হাত ধরেই যৌনদাসীর মত জঘন্য ব্যবস্হার গোড়াপত্তন হয়। সাধারণত যখন তারা কোন দূর্বল জনগোষ্ঠীর উপর আক্রমণ পরিচালনা করত, তখন ধন-সম্পদ লুন্ঠন, ঘর-বাড়িতে অগ্নিসংযোগ, গণহত্যা-ধর্ষণ, যুবকদের দাস হিসেবে বন্দী এবং যুবতী নারীদেরকে যৌনসম্ভোগের জন্য বন্দী করে নিয়ে যেত। এসব বন্দী নারীরা হাজার হাজার সৈনিকের দ্বারা ধর্ষিত হত, অনেককে যৌন নির্যাতনের দ্বারাই হত্যা করা হত, দাসী হিসেবে অনেককে বিক্রি করে দেয়া হত। দাস/দাসী হত্যা রোমানদের জন্য আনন্দদায়ক খেলা ছিল।

আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া গ্রন্হে উল্লেখ করা হয়েছে, তাতারী মঙ্গোলিয়ানরা ইরাক আক্রমণ করে তা পরাভূত করে এরপর তারা প্রতিটি মুসলিম গৃহে প্রবেশ করে এবং পরিবারের সকল সদস্যকে একজায়গায় জড়ো করে হত্যা করে এবং প্রতিটি ঘর থেকে বন্দী করে নিয়ে যাওয়া হয় হাজার হাজার সুন্দরী মুসলিম তরুণীদেরকে। তাতারী সৈন্যদের দ্বারা দিনের পর দিন তাদের উপর চলে নির্মমভাবে ধর্ষণ ও যৌন নির্যাতনের দ্বারা হত্যাযজ্ঞ।

একইভাবে, খৃষ্টান ক্রুশেডাররা যখন পবিত্র ভূমি জেরুজালেম (বর্তমান ফিলিস্তিন/ইজরাইল) দখল করে নেয়, তখন প্রায় ৭০,০০০ মুসলিম তাদের হাতে গণহত্যার শিকার হয় এবং পূর্ববর্তী ধারা অনুযায়ী যৌনসম্ভোগের জন্য জড় করা হয় যুবতী মুসলিম নারীদের এবং শুরু হয় যৌন নির্মমতা ও হত্যাযজ্ঞ। (''Kingdom of Heaven'' নামে নির্মিত হলিউড মুভিতে এর কিছু ইঙ্গিত দেয়া হয়েছে)

প্রথম বিশ্বযুদ্ধ-দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ইতিহাস কারো অজানা নয়। এই ঘটনাপ্রবাহের উপর প্রচুর মুভি নির্মিত হয়েছে যেখানে যুদ্ধে ধর্ষণের ভয়াবহতার রূপ ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। জাপান, জার্মানী, ফ্রান্স, রাশিয়া, আমেরিকা, বৃটেন কেউ এই অভিযোগ থেকে মুক্ত না।

১৯৭১ সালে আমাদের স্বাধীনতা যুদ্ধেও পাকিস্তানী আর্মি সামরিক পতিতালয় স্হাপন করে কয়েকলাখ নারীকে ধর্ষণ ও যৌননির্যাতনে হত্যার মত জঘন্য নজির স্হাপন করে। বসনিয়ার ভয়াবহ গণহত্যা ও ধর্ষণ নিয়ে জাতিসংঘ রিপোর্টেই ভয়াবহ তথ্য বেরিয়ে আসে।১৪ বছরের ইরাকী কণ্যা শিশুকে ধর্ষণ ও হত্যার দায়ে যখন সামরিক আদালতে মার্কিন এয়ার ফোর্সের সদস্য স্টিভেন গ্রিনের বিচার অনুষ্ঠিত হচ্ছিল, সে আদালতে বিষ্ময় প্রকাশ করে বলছিল, আমি তো ইরাকীদের মানুষ বলেই বিশ্বাস করিনা, আমার অবাক লাগছে তার জন্যই আমার বিচার হচ্ছে!!

বলা হয়, সামরিক বাহিনী ধর্ষণকে যুদ্ধের অন্যতম অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করে শত্রুপক্ষের মনোবল ভেঙ্গে দেয়ার জন্য। এটি যুদ্ধের অন্যতম একটি কৌশল।

এবার ইসলামকেও কাঠগড়ায় দাড় করানোর পালা। ইসলামও কি এই অস্ত্র প্রয়োগ করেছে?

আল্লাহর রাসূল মুহাম্মাদ ﷺ জীবিত থাকাকালীন সময়ে মুসলিমগণ ছোট-বড় মিলিয়ে ৯০ টি যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন যার মাঝে ২৭টি যুদ্ধে রাসূল (সাঃ) নিজেই সেনাপতির দায়িত্বে ছিলেন এবং ৮ টি যুদ্ধ তিনিই সরাসরি পরিচালনা করেন। ওহুদ যুদ্ধ ব্যতীত অধিকাংশ যুদ্ধেই মুসলিমগণ ছিলেন বিজয়ী আর তার মাঝে মক্কা বিজয় ছিল সবচেয়ে বড় স্বরণীয় ঘটনা যেখানে ১০,০০০ মুসলিম সেনাবাহিনীর মোকাবেলায় মক্কার কুরাইশরা ছিল সম্পূর্ণরূপে অক্ষম।ইসলাম বিদ্বেশীদের নিকট চ্যালেঞ্জ, এইসব যুদ্ধে এমন একটি দৃষ্টান্ত দেখান যে, ''মুসলিম সৈন্যরা কোন নারীর ঘরে প্রবেশ করে তাকে ধর্ষণ করেছে, সামরিক পতিতালয় বানিয়ে অমুসলিম নারীদের উপর যৌননির্যাতন চালিয়েছে, সেনাপতি হিসেবে মুহাম্মাদ (সাঃ) সাহাবীদের নির্দেশ দিয়েছেন যে, বিধর্মী নারীদের ধর্ষণ কর!!!'' সত্যের মুখোমুখি হবার সাহস থাকলে একটা মাত্র একটা উদাহরণ দিন দয়া করে।

অর্থাৎ, যে বিষয়ের কোন ঐতিহাসিক সত্যতাই নেই, এমন একটি ভূয়া-মিথ্যা বিষয়কেই ইসলাম বিদ্বেশীরা গায়ের জোড়ে সত্য প্রমাণের প্রচেষ্টায় ব্যস্ত রাত-দিন।

ইসলাম আগমণের সময় সমাজে তিনভাবে কৃতদাস/কৃতদাসী সংগৃহীত হত।

১. যুদ্ধবন্দী

২. অপহরণ

৩. ঋণগ্রস্হ মানুষ যখন ঋণ পরিশোধ করতে ব্যর্থ হত, তখন মহাজনরা তাদের দাস/দাসী বানিয়ে নিজেরা রাখত বা অন্যের নিকট বিক্রি করে দিত। অনেক দাসীর মালিক অর্থ উপার্জনের উপায় হিসেবে দাসীদের দিয়ে জোড়বশত পতিতাবৃত্তি করাত।

ইসলাম যুদ্ধবন্দী ছাড়া দাস/দাসী সংগ্রহের সকল পথ আস্তে আস্তে বন্ধ করে দেয়। যেহেতু এর মাঝে আমার আলোচনার বিষয়বস্তু শুধুমাত্র যুদ্ধবন্দী নারী বা অধিকারভূক্ত দাসী, তাই সেটি নিয়েই কথা বলব।

মানব সমাজে যুদ্ধ-বিগ্রহ, বিশৃংক্ষলা সৃষ্টি ইসলামের আদর্শ নয় বরং, মানব সমাজে তাওহিদ প্রতিষ্ঠাই ইসলামের মূল লক্ষ্য। ইসলাম যুদ্ধ করে তাওহীদে বিশ্বাসী মানুষের নিরাপত্তা প্রদানের জন্য ও একইসাথে অমুসলিমদের সাথে সন্ধিচুক্তি বা শান্তিচুক্তির দ্বারা তাদেরকে বিরত রাখে তাওহীদ ভিত্তিক সমাজের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করা থেকে এবং তাদের ন্যায্য অধিকার প্রদানের দ্বারা সমাজে একটি স্হিতিশীল অবস্হা সৃষ্টি করে। ইসলাম যুদ্ধ করে মূলত ২টি বিষয়কে সামনে রেখে_

১. আগ্রাসন প্রতিহত করা।

২. নির্যাতিত মানুষকে রক্ষা করা।

এসকল যুদ্ধে মুসলিমরা যাদেরকে বন্দী করে, তারা মূলত আগ্রাসী বা হামলাকারী। কাজেই এদের বন্দী করার যৌক্তিক কারণ আছে এবং এই বন্দীত্বও চীরস্হায়ী নয়, বরং সাময়িক। এসব ক্ষেত্রে তাদের বন্দী করা হতো নির্দিষ্ট কিছু বিষয়কে সামনে রেখে। যেমন: মুসলিম বন্দীর সাথে বিনিময়, অর্থমূল্যে মুক্তি ( মুকাতাবা ), মুসলিম সমাজের উন্নয়নে তাদের মেধা ও শ্রম খাটাবার বিনিময়ে মুক্তি, ইসলামের প্রতি তাদের মনে অনুরাগ সৃষ্টির লক্ষ্যে নিঃশর্ত মুক্তি ও ক্ষমা প্রদান। তাছাড়া তখন কোন জেলখানার অস্তিত্বও ছিলনা যেখানে বন্দীদের আটক রাখা যায়। ফলে যুদ্ধবন্দীদেরকে যুদ্ধে অংশগ্রহনকারী কোন মুসলিম যোদ্ধার জিম্মায় বা নিরাপত্তায় ছেড়ে দেয়া ছাড়া কোন উপায় ছিলনা। আর এটাকেই ইসলাম বলছে অধিকারভুক্তি। যারা তাদের জিম্মায় বা নিরাপত্তায় থাকছে তাদেরকে বলা হচ্ছে অধিকারভুক্ত দাস/দাসী। এক্ষেত্রে, একজন যুদ্ধবন্দী নারী শুধুমাত্র যুদ্ধে অংশ নেয়া একজন মুসলিম পুরুষের জিম্মায় থাকছেন তিনি কিন্তু মোটেও শত শত পুরুষ দ্বারা ধর্ষিত হচ্ছেননা, বরং তিনি সম্পূর্ণরূপে নিরাপত্তা লাভ করছেন। ইসলামী আইন যুদ্ধবন্দী নর-নারীকে মুকাতাবা চুক্তির অপশন দেয়। যুদ্ধে বন্দী হবার পর তাদেরকে জানিয়ে দেয়া হয় মুকাতাবা চুক্তি অনুযায়ী সে তার অধিকার অর্জনকারী মালিকের সাথে আলাপ আলোচনা করে উভয়ে সম্মত একটি মুক্তিমূল্য নির্ধারণ করবে এবং দাস/দাসী সেই মুক্তিমূল্য ধীরে ধীরে বা একসাথে পরিশোধ করে নিজেকে মুক্ত করে নিবে।

উম্মুল মুমিনীন জুওয়ায়রিয়া, রায়হানা ও সাফিয়া রাযিয়াল্লাহু আনহারা কিন্তু প্রথমে যুদ্ধবন্দী নারী হিসাবেই রাসূল ﷺ কাছে এসেছিলেন এবং রাসূল ﷺ নিজেই তাদের মুকাতাবার অর্থ পরিশোধ করে দিয়েছিলেন আর পরবর্তীতে রাসূল ﷺ তাদেরকে বিয়ে করে নিজ স্ত্রীর মর্যাদা দেন। তাই আজকে আমরা হযরত জুওয়ায়রিয়া, হযরত রায়হানা ও হযরত সাফিয়া রাযিয়াল্লাহু আনহাকে উম্মুল মুমিনীন বা মুমিনদের মাতা নামে ডাকি।

যুদ্ধে অনেক নারীই নিজ পিতা, স্বামী বা ভাইকে হারান ফলাফলে, আশ্রয়হীন হয়ে পরেন। এজন্যই ইসলাম এই দিকটি মানবিক বিবেচনায় নিয়ে বিশেষভাবে মহিলা যুদ্ধবন্দীকে মুকাতাবা ছাড়াও আরো একটি অপশন দেয়। সেটি হল: অধিকারভূক্ত দাসী বা স্ত্রী হিসেবে অবস্হান করা। সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য সময় দেয়া হয় এক ঋতুকাল (তাফসীরে ইবনে কাছীর, সূরা নিসার আলোচনা)। কাজেই যুদ্ধে বাবা, স্বামী বা ভাইকে হারিয়ে আশ্রয়হীন হয়ে পরা অবস্হান থেকে তার জন্য সুযোগ তৈরী হয় ঘর, আশ্রয়, স্বামী ও সন্তান প্রাপ্তির। এক্ষেত্রে তাকে বন্দী হিসেবেও থাকতে হয়না বরং সব ধরণের চলাফেরার স্বাধীনতাই সে ভোগ করে। তার ভরণপোষণের যাবতীয় দায়িত্ব বর্তায় তার অধিকার অর্জনকারী পুরুষের উপর। অধিকারভূক্ত দাসীর সন্তান জন্ম নিলে সেই সন্তান অধিকার অর্জনকারী পুরুষের বৈধ সন্তান হিসেবেই জন্মগ্রহণ করে এবং তার জন্মগ্রহণের দ্বারা তার মাও পূর্ণাঙ্গ স্বাধীন নারী হিসেবেই আত্নপ্রকাশ করে। এই সন্তান দাস হয়না বরং পিতার সম্পত্তির অধিকার লাভ করে। একজন স্বাধীন নারীর বিয়ের সাথে তার পার্থক্য হল, সে কোন মোহরাণা পাবেনা যেহেতু সে স্বাধীন নয়, বরং অধিকারভূক্ত। কিন্তু সে তার অধিকারভূক্ত স্বামীর নিকট থেকে একজন স্ত্রীর যাবতীয় অধিকার ভোগ করছে। এখানে জোড় করে কিছুই চাপিয়ে দেয়া হচ্ছেনা। শত্রুপক্ষের নারীর সাথে এমন মানবিক আচরণ ইসলামের মহানুভবতাকেই প্রকাশ করে।

অথচ এরপরেও ইসলাম বিদ্বেষীরা ভূয়া যৌনসম্ভোগের অভিযোগ তুলেন তাই তাদের মনে করিয়ে দিতে চাই, আযলের হাদিসটি কিন্তু যুদ্ধবন্দী নারীদের সাথে যৌনমিলনের পেক্ষাপটেই রাসূল ﷺ এর মুখ থেকে বের হয়। আগেই উল্লেখ করেছি আযল হল, তৎকালীন আরবের সনাতন জন্ম নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্হা যেখানে, "পুরুষেরা সন্তান না নেয়ার জন্য স্ত্রী মিলনের সময় যৌনাঙ্গের বাইরে বীর্যপাত করত" কিন্তু ইসলাম নিছক যৌনমিলনে বাঁধা দেয় এবং সন্তান নেয়ায় উৎসাহ দেয়।

যখন বনু মুস্তালিক যুদ্ধে বন্দী নারীদের সাথে সমস্ত হিসাব-নিকাশ তথা মুকাতাবা অথবা অধিকারভূক্ত স্ত্রী হিসেবে থাকা- বিষয়ে ফয়সালা হয়ে যাবার পরে যৌনমিলনের প্রশ্ন আসে, তখন কিছু মুসলিম পুরুষেরা সন্তান না নেয়ার জন্য আযল করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে আর এই সংবাদ রাসূল ﷺ এর নিকট পৌছালে তিনি রেগে যান এবং বিস্ময় প্রকাশ করে স্পষ্টভাবে জানিয়ে দেন যে, এরূপ না করলে তোমাদের কি ক্ষতি হবে? জেনে রেখো, কেয়ামত পর্যন্ত যতগুলো প্রাণের আগমণ ঘটবার কথা আছে, ততগুলোর আগমণ ঘটবেই, যদিও পাথরের উপর বীর্যপাত করা হয় (বুখারী, হাদিস সংখ্যা: ৩৮৩২, পাবলিশার: ইফাবা, ৭ম খন্ড)।

প্রশ্ন হল, যদি সত্যিই ইসলাম যৌনসম্ভোগের জন্য যুদ্ধবন্দী নারীদের ধর্ষণের হুকুম দেয়, তবে কেন বন্দী নারীকে মুকাতাবা চুক্তির প্রস্তাব দেয়? কেনই বা অধিকারভূক্ত দাসীর ভরণপোষণের দায়িত্বের কথা উঠায়? কেন আযল নিষিদ্ধ করে সন্তান গ্রহণ করতে বলে? কেনই বা সেই সন্তানের ভরণপোষণ ও সম্পত্তিতে অধিকার দিতে বলে? কেনই বা যুদ্ধবন্দী নারীকে একাধিক পুরুষের কাছে যৌনসম্ভোগের উদ্দেশ্যে ছেড়ে দেয়না? এত কেন এর জবাব কি কোন মিথ্যাবাদি ইসলাম বিদ্বেশী দিতে পারবে???????

বিষয়: বিবিধ

৪২২৩ বার পঠিত, ৬৪ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

369532
১৯ মে ২০১৬ রাত ০১:৫৫
কুয়েত থেকে লিখেছেন : দাসী হিসেবে অনেককে বিক্রি করে দেয়া হত। দাস/দাসী হত্যা রোমানদের জন্য আনন্দদায়ক খেলা ছিল। ভালো লাগলো অনেক অনেক ধন্যবাদ
২০ মে ২০১৬ রাত ১২:১৪
306739
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : সামান্য একটু ভুল ছিল সেটা ঠিক করে দিয়েছি আরেকবার লেখাটায় চোখ বোলাবেন প্লিজ। আর ভাইয়া আপনারা তো ফেসবুক ব্যবহার করেন সম্প্রতি মুফাস্সিল ইসলাম নামের ভন্ডটা এই বিষয় নিয়ে প্রতিটাদিন মিথ্যাচার করছে যেহেতু সত্যটা জেনে গেলেন তাই তার ওয়ালে সত্যটা পৌছে দিবেন কি?
জাঝাক আল্লাহ ভাইয়া। Good Luck Good Luck
369536
১৯ মে ২০১৬ রাত ০২:২৭
শেখের পোলা লিখেছেন : 'দশের চক্রে ভগবান ভূত'। এই দশই মিথ্যা প্রপাগাণ্ডার মাধ্যমে মুসলীমদের ভূত বানিয়েছে। ।।।।।বর্তমানে যা মিডিয়া করে থাকে। এখান থেকে বার হতে আমাদের অনেক সময় লাগবে। প্রচেষ্টা চালিয়ে যাও। ধন্যবাদ।
২০ মে ২০১৬ রাত ১২:১৫
306740
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : চাচাজান আমাদের জানার অভাভেই তারা এত মিথ্যাচারের সুযোগ পায়। লেখাটায় একটু ভুল ছিল ঠিক করে দিয়েছি আরেকবার প্লিজ পড়বেন। জাঝাক আল্লাহ চাচাজান। Good Luck Good Luck
369546
১৯ মে ২০১৬ রাত ০৪:১৩
awlad লিখেছেন : Thanks very informative post. please continue with all others issue .....
২০ মে ২০১৬ রাত ১২:২০
306741
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : আপনাকে কি ডাকবো, বুঝতে পারছিনা। বাংলাদেশ থেকে এই ব্লগে প্রবেশ করা রীতিমত যুদ্ধ জয়ের মত ব্যাপার অধিকাংশ সময়ই ব্লকড থাকে। ইস্যু তো অনেক কোনটা রেখে কি যে লিখব! আর ব্যক্তি জীবনের সমস্যা সব কিছু থামিয়ে দিতে চায়। দোয়া করবেন বাকি লেখাগুলোও যেন শেষ করতে পারি। মহান আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দান করুক। লেখাটায় একটুখানি ভুল ছিল সেটা ঠিক করে দিয়েছি তাই আরেকবার চোখ বুলানোর অনুরোধ রইল। আর এসব যদি জাস্ট নিজে পড়ে চুপ হয়ে যান তবে কোন লাভ নেই যদি পারেন ফেসবুক, টুইটারে অন্যদের সাথে শেয়ার করবেন। Good Luck Good Luck
369557
১৯ মে ২০১৬ সকাল ১০:৩৫
বিন হারুন লিখেছেন : Rose Rose Rose Rose Rose Rose
২০ মে ২০১৬ রাত ১২:২০
306742
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : এত ফুল!! মাশাআল্লাহ। জাঝাক আল্লাহ ভাইয়া। Good Luck Good Luck Good Luck
369560
১৯ মে ২০১৬ দুপুর ১২:২৪
মামুন লিখেছেন : চমতকার পোষ্টের শুভেচ্ছা গ্রহন করুন।
২০ মে ২০১৬ রাত ১২:২৪
306743
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : হুম! শ্রদ্ধেয় মামুন ভাইয়া আপনার শুভেচ্ছা গ্রহণ করা হল। Happy Happy
লেখায় একটু ভুল ছিল ঠিক করে দিয়েছি তাই আরেকবার প্লিজ দেখবেন। আর আমাকে জাস্ট শুভেচ্ছা দিয়ে দায়িত্ব শেষ করলে একদম চলবেনা এসব নিয়ে কথা বলতে হবে। মুফাস্সিল ইসলাম নামের একটা বদমাসকে দেখলাম ইউটিউব চ্যানেলে বেশ কিছুদিন যাবত এসব নিয়ে মিথ্যাচার করতে সম্ভবত সে পাবলিক ফিগার ফেসবুকে। তাই এদের মিথ্যাচারগুলোর জবাব দিন। জাঝাক আল্লাহ ভাইয়া। Good Luck Good Luck
২০ মে ২০১৬ রাত ০২:৪৬
306761
মামুন লিখেছেন : হ্যা, মন্তব্য পড়ে আবার চোখ বুলালাম।
বদমাশদের কাজ বদমায়েশি করা। এরা ফেইক এবং এজেন্ট। এদেরকে মাইরের ওপরে রাখতে আমি বেশী পছন্দ করি। এরা যুক্তি এবং বিশ্বাস - কোনোটি-ই মানবে না। তাই লেখে এদের প্রতিবাদ সম্ভব নয়। আর যেহেতু ফেইক, মারার বা শক্ত ঝাঁকুনি দেবার সুযোগটাও হাতছাড়া।
এদের জাস্ট ইরেজ/রিমুভ তথা ওভারলুক করলে কেমন হয়?
সত্য প্রকাশে আপনাতেই এদের মিথ্যাচার দূর হবে, এরা পতিত হবে ইতিহাসের আস্তাকুড়ে।
369566
১৯ মে ২০১৬ দুপুর ০১:০০
আবু জান্নাত লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ, অনেক অজানা জানা হল, শুকরিয়া জানিয়ে ছোট করতে চাই না। জাযাকিল্লাহ খাইরান।
১৯ মে ২০১৬ দুপুর ০১:৩১
306702
গাজী সালাউদ্দিন লিখেছেন : আপনি ছোট করতে চান বা না চান, গাল ফুলানী কিন্তু আপনার থেকে ছোটই!
১৯ মে ২০১৬ দুপুর ০১:৫৩
306705
আবু জান্নাত লিখেছেন : বয়সে বড় কি ছোট, তাতে কিছু আসে যায় না, তবে তিনি সত্যিই বিজ্ঞজনা।
২০ মে ২০১৬ রাত ১২:২৭
306744
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : ওয়ালাইকুম আসসালাম জান্নাতের বাবা। আমি এমনিতেই ছোট-খাট মানুষ আমাকে আর কত ছোট করতে চান ভাইয়া??
জাস্ট জ্ঞান পেটে ভরে হজম করে ফেললে হবে, হুম?? আপনাদের তো ফেসবুক আইডি আছে মুফাস্সিল নামক বদমাসটাকে একটু শায়েস্তা করুন। লেখাটায় একটু ভুল ছিল সেটা ঠিক করে দিয়েছি আরেকবার পড়বেন প্লিজ। জাঝাক আল্লাহ ভাইয়া। Good Luck Good Luck
369567
১৯ মে ২০১৬ দুপুর ০১:৪০
গাজী সালাউদ্দিন লিখেছেন : যারা বলে, বউয়ের অনিচ্ছায় সহবাস করলে নাকি ধর্ষণ হয়, বিবাহ বহির্ভূতভাবে শুইলে লা সমস্যা, তাদের মুখেইতো এইসব কথা মানায়।
তাহারা জবাব দিতে পারুক, আর নাইবা পারুক, স্বভাবসুলভ প্যাচাল তাহারা করিবেই। সেই যুদ্ধ বন্দী নারীদের তাহাদের মাঝে বণ্টন করিয়া দিলে এতো আপত্তি আসিতনা বলিয়াই আমার বোধ হয়।
ওহে, গাল ফুলানি, এইবারের মত হাসিয়া দুই চারিটা মিষ্টি কথা বলেন
১৯ মে ২০১৬ দুপুর ০১:৫২
306704
আবু জান্নাত লিখেছেন : Time Out Time Out Time Out Time Out Time Out Time Out Time Out Time Out At Wits' End At Wits' End At Wits' End At Wits' End At Wits' End At Wits' End At Wits' End At Wits' End আমার আপিকে এত বড় কথা!Surprised Surprised Surprised
১৯ মে ২০১৬ দুপুর ০১:৫৭
306706
গাজী সালাউদ্দিন লিখেছেন : বলিলাম, তাহাতে কারো বাবার কিইবা আসে যায়!
১৯ মে ২০১৬ দুপুর ০২:১০
306708
সন্ধাতারা লিখেছেন : How do you know that her cheeks are swollen?
১৯ মে ২০১৬ দুপুর ০২:৩২
306710
গাজী সালাউদ্দিন লিখেছেন : উনি হচ্ছেন ঘুম কর্মী। কাজ কাম বাদ দিয়ে জান্নাতের বাপ কেবলি ঘুমায়। উনি গেছেন জাগাইতে। কিন্তু বারবার জাগানোর পরেও উঠেনা দেখে ঘুম কর্মী জান্নাতের বাপের উপর গোস্বা করে গাল ফুলিয়ে রাখে। আর এই কথা আমি জানতে পারি জান্নাতের বাপের মারপতে
১৯ মে ২০১৬ সন্ধ্যা ০৭:৪০
306732
আবু জান্নাত লিখেছেন : সহ্যের বাহিরে চলে যাচ্ছেন কিন্তু, বড় হাতুড়ি নিয়ে আসেবো? পালানোর রাস্তা পাবেন না কইলাম।



২০ মে ২০১৬ রাত ১২:৩৬
306745
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : মিষ্টি মিষ্টি মিষ্টি মিষ্টি। নিন এবার চারবার মিষ্টির কথা বলেছি, আপনি খুশি?? আমি এমনিতেই গম্ভীর টাইপ মানুষ হাসাহাসি তেমন করিনা। লেখাটা আরেকবার পড়বেন কারণ কিছুটা ভুল ছিল সেটা ঠিক করে দিয়েছি। আর এই ব্লগে ঢুকতেই রীতিমত যুদ্ধ করতে হয় তাই ইচ্ছা করলেই কি আসা যায়? এছাড়া ব্যক্তি সমস্যা তো আছেই এজন্যই এখন অনিয়মিত। সুযোগ পেলে অবশ্য ঢুকি আপনারা যারা লেখা পড়ার আমন্ত্রণ জানান, আমি পড়ি যদিও হয়তোবা কমেন্ট করা হয়না এজন্য হয়ত ভাবতে পারেন আমি আপনাদের লেখা পড়িনা। কিন্তু তা সঠিক না। আবার যৌক্তিক কারণেই অনেক লেখায় ইচ্ছাকৃতভাবে কমেন্ট করা থেকে বিরত থাকি। যাইহোক, লেখা পড়ে ভুলে গেলে হবেনা এসব নিয়ে আপনাদেরকেও কথা বলতে হবে। জাঝাক আল্লাহ। Good Luck Good Luck
২০ মে ২০১৬ রাত ১২:৪২
306747
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : আমাকে নিয়ে প্লিজ আপনারা অযথা ঝগড়া করবেননা ভাইয়ারা। আবু জান্নাত ভাইয়া ইমেজটা খুব মজার হয়েছে।
২০ মে ২০১৬ সকাল ০৭:১৭
306763
বিবর্ন সন্ধা লিখেছেন : হি হি হি


যে মানুষ সালাম শুনে ই হয়রান হয়ে যায়,Crying Crying
সে মানুষ এত্ত বড় হাতুড়ির দৌড়ানি খেয়ে ও বাচার জন্য আপ্রাণ চেস্টা করে যাচ্ছে ,, ,, Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor Rolling on the Floor
369570
১৯ মে ২০১৬ দুপুর ০২:০৮
আনিসুর রহমান লিখেছেন : Well done. Great job, specially your explanation the subject matter with example are excellent. Thanks
২০ মে ২০১৬ রাত ১২:৪০
306746
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : লেখাটায় একটু অনিচ্ছাকৃত ভুল ছিল সেটা ঠিক করে দিয়েছি তাই আরেকবার পড়ার আহবান রইল। আমার লেখায় আমি সবসময় চেষ্টা করি লেখায় যেন কোন দূর্বলতা না থাকে যাতে আমি যুক্তিতে হেরে যাই। তাই যথার্থ যুক্তি-প্রমাণাদি ছাড়া আমি কোন লেখা লেখিনা। মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্যতা পেলে সেটাই স্বার্থকতা। এসব নিয়ে আপনারাও কথা বলুন প্লিজ। Good Luck Good Luck
369573
১৯ মে ২০১৬ দুপুর ০২:১৯
সন্ধাতারা লিখেছেন : Salam. Very strong informative writing with good examples mashallah.
১৯ মে ২০১৬ দুপুর ০৩:৫০
306717
গাজী সালাউদ্দিন লিখেছেন : এমনিতেই ফুলে আছে কলা গাছ, উনাকে আর তাল গাছ বানাবেন না!!!! উনি প্রশংসা সহ্য করতে পারবেন না।
১৯ মে ২০১৬ সন্ধ্যা ০৭:৩৮
306729
আবু জান্নাত লিখেছেন : ঐ মিয়া ভালো হবে না কিন্তুBroken Heart Broken Heart
১৯ মে ২০১৬ সন্ধ্যা ০৭:৪৩
306733
আবু জান্নাত লিখেছেন : কারো প্রশংসা সহ্য না হলে বসে বসে বার্গার খান।

২০ মে ২০১৬ রাত ১২:৫০
306748
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : ওয়ালাইকুম আসসালাম আমার প্রিয় বড় আপি। সম্ভবত সেদিন তোমার লেখায় আমার কমেন্টটা পড়ে তুমি আমার উপর খুব রাগ করেছো আর বিষয়টা নিজের দিকে টেনেছ। আমি কিন্তু মোটেও আবেগ থেকে কিছু বলিনি বরং হাদিসের ভবিষ্যৎবাণীর আলোকে বলেছি। আল্লাহ বাঁচিয়ে রাখলে এবং সুযোগ দিলে সেটা নিয়ে একদিন লিখব ইনশাআল্লাহ। আমি সমসময়ই স্পর্শকাতর বিষয় নিয়ে লিখি এজন্য আমাকে পুরো প্রস্তুতি ও তথ্য প্রমাণ নিয়েই লিখতে হয়, নাহলে যে আমি ইসলাম বিদ্বেশীদের কাছে যুক্তি-তর্কে হেরে যাবো। আমি চাইনা আমার কোন দুর্বল যুক্তি বা ভুল ইনফরমেশনের জন্য ইসলাম নিয়ে তারা হাসাহাসির সুযোগ পায়। তাই অনেক সময় নিয়ে, সাবধানে লিখি। নামাজ পড়ে আল্লাহর কাছে সাহায্য চাই এরপর কাঁপা কাঁপা হাতে কিবোর্ড চাপি। জানিনা কতটুকু গ্রহণযোগ্য করে তুলতে পারি!! জাঝাক আল্লাহ আপি তোমার উপস্হিতি মনে স্বস্হি এনে দিল। Good Luck Good Luck
২০ মে ২০১৬ রাত ০১:১২
306749
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : প্রশংসা সবারই ভালো লাগে হয়ত আমারো কিছুটা কিন্তু সালাহউদ্দিন ভাইয়া, আমি তো নিছক প্রশংসা কুড়ানোর জন্য লিখিনা। উদ্দেশ্য যদি সেটাই হত, তবে নিজ নামে লিখতাম। ফেসবুকে বিশাল নামডাক থাকত আমার, আমার লেখাগুলোও অন্যেরা চুরি করে নিজ নামে চালিয়ে দিতনা।
আপনি জানেন আমি প্রতিটাদিন কত ভয়ে কাটাই? কবরের ব্যাপারটা আমাকে মারাত্নক ভয় পাইয়ে দেয়। আমি বারবার ভাবি, পারবো তো ৩টা প্রশ্নের জবাব দিতে? আমার পরিবার, আমার চারপাশের বাজে পরিবেশের সাথে টক্কর দিয়ে আমাকে একটু হলেও ইসলামের উপর থাকার আপ্রাণ চেষ্টা করে যেতে হয়। মাঝে মাঝে আমার পদলঙ্ঘনও ঘটে। আমি তেমন পরহেজগার নই। রাতের বেলা একটু চোখ বুজি আবার ভয়ে চোখ খুলি কারণ মাথায় কাজ করে, আজ রাতে যদি ভূমিকম্পে মারা যাই, তাহলে আমার কি হবে? আমার তো কোন ভাল আমলই নেই!!!চারপাশে যা ঘটে তা আমিও দেখি, তা আমাকেও স্পর্শ করে। আমি দেখি আমার অনেক কিছু করার ছিল কিন্তু আমি করতে পারছিনা আমার মৃত্যু ঘনিয়ে আসছে কিন্তু আমি কোন পাথেয়-ই জোগাড় করতে পারছিনা, আমি ইসলামকে প্রকৃতরূপে ধারণ করতে পারছিনা। আপনি কিছুদিন সিয়াহ সাত্তাহ এর কিয়ামত ও ফিৎনা সংক্রান্ত ভবিষ্যৎবাণীর হাদিসগুলি পড়বেন ও বর্তমান বাস্তবতার সাথে মিলাবেন, এই বিষয়ে নির্ভরযোগ্য প্রাচীন ও বর্তমান আলিমদের ব্যাখ্যা পড়বেন এবং আসন্ন ঘটনাগুলো নিয়ে ভাববেন। সুরা ফুরকান, মারিয়াম, তওবা, ইসরা, রূম, কাহাফ ইত্যাদি সূরাগুলোর চুলচেরা বিশ্লেষণে যান, দেখেন আপনি আর স্বস্হিতে থাকতে পারেন কিনা? চাকরীতে মন দিতে পারেন কিনা?
ভাইয়া, আমি দূর্বল মানুষ কিছুই পারিনা করতে। এক পা আগাই তো ভয়ে দুপা পিছিয়ে আসি। আমার জন্য সহজতর জিনিসটা হল ব্লগিং। একজন মানুষ হলেও আমি তার কাছে কিছু ম্যাসেজ দিতে পারি। আমার লেখা কিছু মানুষ পড়ে, তারা নতুনভাবে কিছু ভাবে, একটু ভিন্ন দৃষ্টিতে সব কিছু দেখার চেষ্টা করে আর এটুকুই আমার স্বার্থকতা। ব্লগিং থেকে এর চেয়ে বেশি আর কি বা আশা করা যায় বলেন?? জাঝাক আল্লাহ।
১০
369591
১৯ মে ২০১৬ বিকাল ০৪:৪১
নুর আয়শা আব্দুর রহিম লিখেছেন : আস্সালামু আলাইকুম ওয়া রাহামাতুল্লাহি ওবারাকাতুহু। সুন্দর সময়উপযোগী পোস্ট ধন্যবাদ।
২০ মে ২০১৬ রাত ০১:১৪
306750
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : ওয়ালাইকুম আসসালাম। অনেকদিন পর আপনাকে পেলাম। আমাকে ভুলে গেছেন, তাইতো? কেমন আছেন ভাইয়া? আর জাস্ট ধন্যবাদ দিলে হবেনা এসব নিয়ে বেশি বেশি কথা বলতে হবে বুঝলেন?? জাঝাক আল্লাহ। Good Luck Good Luck
২০ মে ২০১৬ সকাল ১১:০৯
306764
নুর আয়শা আব্দুর রহিম লিখেছেন : ভুলে যাইনি সময়ের অভাবে আজকাল ব্লগে খুব একটা সময় দিতে পারিনা! আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ যেমন রেখেছেন ভালোই... দোয়া করবার আহবান রাখলাম।
১১
369617
১৯ মে ২০১৬ রাত ১০:১০
সত্যের সন্ধ্যানে লিখেছেন : অনেক কিছু জানার মতো একটা লেখা। লেখার মাধ্যমে জাগাতেই হবেই মুসলিমদেরকে।
২০ মে ২০১৬ রাত ০১:১৬
306751
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : হুম! এসব বিষয় নিয়ে চুলচেরা বিশ্লেষণ ও বেশি বেশি প্রচার-প্রচারণার প্রয়োজন। আসলে আমার জানার স্বল্পতার জন্যই ইসলাম বিদ্বেশীরা দিন দিন মিথ্যাচারের মাত্রা বাড়াচ্ছে। জাঝাক আল্লাহ ভাইয়া। Good Luck Good Luck
১২
369640
২০ মে ২০১৬ সকাল ০৭:৩৪
বিবর্ন সন্ধা লিখেছেন : السلام عليكم ورحمة الله وبركاته

ব্লগে আসতে এত্ত এত্ত কাঠ খড় পোড়াতে হয় বলে , কত ভালো ভালো লিখা যে মিস হয়ে যাচ্ছে

বেশ কিছু অজানা বিষয় জানলাম,
জাঝাক আল্লাহ খাইরান।

আমার মনে হয়, যারা ইসলামের নিন্দা করে বেড়ায়, তারা জেনে বুঝে ইচ্ছে করে ই করে,
তাই তারা কোন উপদেশ, নছিহত, যুক্তি কিছু ই কানে নেয় না।
কারন তারা আগে থেকে ই জানে যে তারা ভুল। জেনে শুনে ই তারা ভুল পথে হাটছে।
মহান আল্লাহ, আমাদের সবাই কে দ্বীনের সঠিক পথে চলার তৌফিক দিন আমিন।
২০ মে ২০১৬ বিকাল ০৫:২৪
306771
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : ওয়ালাইকুম আসসালাম আপু/ভাইয়া। হুম! আমার নিজেরই এই লেখা পোস্ট করতে গিয়ে বারোটা বেজে গেছে। ওদিকে দেখলাম somewhereblog টাও ব্লকড। অবশ্য খুশিই হয়েছি কারণ ওটা বদমাশদের রাজ্য। যাইহোক অন্যদের লেখা মিস করুন সমস্যা নেই কিন্তু ঘুমের লেখায় কামাই দেয়া যাবেনা, কেমন? আপনার লেখাগুলোও মিস হয়ে গিয়েছে। হ্যা! আপু/ভাইয়া ওরা সব জেনেবুঝেই করে আসলে ফ্রি তো আর করেনা ওরা তো পেইড, প্রচুর টাকা পায়। বাংলাদেশী নাস্তিকরা যারা বিদেশে বিলাশবহুল জীবনযাপন করে বা যারা দেশে থাকে এদের পেশার খোঁজ করুন, পাবেননা। এই লোকগুলো ২৪ ঘন্টা কম্পিউটারের সামনে বসে ইসলামকে গালগালি করে এদের পেশা ছাড়া পেট চলে কিভাবে? এটাই হল ব্যাপার। আমিন। Good Luck Good Luck
২১ মে ২০১৬ সকাল ০৭:৩৮
306795
গাজী সালাউদ্দিন লিখেছেন : অবলিগ দিয়ে ভাইয়া লেখার দরকার নাই. উনি শতভাগ আসল নারী. অর্থাৎ আপনার বেত্তমিজ আপু
২১ মে ২০১৬ সকাল ০৯:১৬
306797
বিবর্ন সন্ধা লিখেছেন : Waiting
২১ মে ২০১৬ সকাল ০৯:১৬
306798
বিবর্ন সন্ধা লিখেছেন : Waiting
১৩
369655
২০ মে ২০১৬ সন্ধ্যা ০৬:২৫
আফরা লিখেছেন : আমার প্রিয় বান্ধুবী প্রথম প্রথম আমার সব পোষ্টেই আপনার একটা কমন কমেন্ট ছিল আমি মেয়ে তো তাই আমার পোষ্টে কমেন্ট বেশী ---- তাহলে আপনি এখন মেয়ে আগে ছেলে ছিলেন -----
২০ মে ২০১৬ রাত ০৮:৪৭
306778
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : আফরা সাইয়ারা আমার কথাটা কি মিথ্যা? মেয়ে ব্লগারদের পোস্টগুলো চেক করুন তাহলেই সত্যতা পেয়ে যাবেন। আর এর পেছনের পজিটিভ, নেগেটিভ কারণগুলো তুমি নিজেই বোঝ, তাই নয়কি?
আর আমার এই লেখায় যতগুলো কমেন্ট তোমার লেখায় তার চেয়ে বহূগুণ বেশি কমেন্ট পরে। আমার ব্লগিং বয়স প্রায় ৫ বছর (২০১১ থেকে) একটা সময় আমার লেখা কেউ পড়তোনা। আবার একটা সময় আমার লেখায় তোমার লেখার চাইতে কয়েকগুণ বেশি কমেন্ট পরত। বিশেষ করে নাস্তিকরা আমার লেখা পেলেই গ্রুপিং করে দল বেঁধে আসত। একটা একটা লেখা নিয়ে আমাকে দিনের পর দিন তর্ক-বিতর্ক, যুক্তি উপস্হাপন করতে হত। আর আমি ততক্ষণ পর্যন্ত থামতামনা, যতক্ষণনা তারা হার মানে। তখনও কিন্তু আমাকে কেউ চিনতোনা কারণ আমি বরাবরই ছদ্বনামে ব্লগিং করি। আমি কিন্তু তখন নিজের ব্যাপারে আরো বেশি শক্ত ছিলাম। আবেগ, অনুভূতি এসবকে প্রশ্রয় দিতাম না, ব্লগে নিজের ব্যাপারে একটা কথাও বলতামনা। এটার প্রধান কারণ কিন্তু একটাই আমি সমসময় স্পর্শকাতর, বিতর্কিত জিনিসগুলো নিয়েই লিখি যেগুলোর ব্যাপারে স্বাভাবিকভাবেই সবার নজর থাকে কারণ এসব ব্যাপারগুলো অন্যরা এড়িয়ে চলে। অনেকেই উত্তর দিতে পারেনা। কিন্তু যেহেতু এসব স্পর্শকাতর, বিতর্কিত বিষয়গুলোকে নিয়েই আমি লিখি তাই স্বাভাবিকভাবেই আমার লেখাগুলো মানুষকে আকর্ষিত করবে। আফরা কিছুদিন আগেও ফেসবুকের বেশ কিছু জনপ্রিয় ইসলামিক পেজ আমার লেখাগুলো নিজেদের ওয়ালে নিয়মিত পোস্ট করত। এবার তুমিই বল এর সাথে জেন্ডারের কি সম্পর্ক?? এসব নিয়ে আমার কোন অহংকার নেই আফরা। আমি বিশ্বাস করি কি জানো? এই কাজগুলো আল্লাহ আমাকে দিয়ে করিয়ে নিচ্ছেন, যদি আমি না থাকতাম তাহলেও আল্লাহ আমার জায়গায় অন্য কাউকে স্হলাভিষিক্ত করতেন, এই কাজগুলো সেই সমাধান করত। তাই আমার মাঝে স্পেশাল কিছুই নেই আফরা। ছন্বনামে লিখি বলে আমার অনেক লেখা মানুষ চুরি করে নিজের নামে চালিয়ে দেয় ফেসবুকে। আমার লেখা সুমাইয়া নামের আরেক মেয়ের হয়ে যায় কিভাবে বল? এভাবেই চুরি হয়। কিন্তু তাও আমি চুপ থাকি।
আর কেন আমি নিজের ব্যাপারে বলিনা জানো?? একটা জিনিস বোঝার চেষ্টা কর, তুমি বিদেশ বসে যতটা স্বাচ্ছন্দে ব্লগিং কর, সেটা কিন্তু দেশে বসে আমার পক্ষে কখনো সম্ভব না। নিরাপত্তা নেই এখানে। না আছে নাস্তিকদের নিরাপত্তা, আর না আছে আমার মত নিছক লেখকদের, যারা কোন রাজনীতির সাথে পর্যন্ত যুক্ত না। আর আমি যদি নিজেকে প্রকাশ করতে শুরু করি, তখন আমি আমার মূল কাজ থেকে দূরে সরে যাবো। আমি যেসব লিখি বেশিরভাগই কিন্তু মানুষের কাজে লেগে যাচ্ছে নিছক গল্প, গুজবে শেষ হয়ে যাচ্ছেনা।
আফরা সমস্যা কি জানো? সবাই আবেগ দিয়ে দেখে কেউ এগুলো বুঝতে চায়না।
আচ্ছা আমি মেয়েই হই বা ছেলে কি এসে যায় বল? বিষয়টা কি এমন- আমি অনেক জানি, অনেক বুদ্ধি আমার তাই যদি মেয়ে হই, সেক্ষেত্রে আমাকে বউ বানাতে পারা বিশাল ভাগ্যের ব্যাপার?? তাই মানুষ আমার জেন্ডার জানতে চায়?
অথবা আমি যদি ছেলেই হই তাতে কি আমাকে জীবনসঙ্গী হিসেবে পেলেই একটা মেয়ে ভাগ্যবতী হয়ে উঠবে?পরহেজগার হয়ে যাবে? বলেছিলাম একদিন মনে করে দেখো যে, ভার্চুয়াল জগতের মানুষগুলোকে নিয়ে আমরা একটা স্বপ্নীল অবস্হায় থাকি। তার কথাবার্তা শুনে স্বপ্নের মত মানুষ মনে হয় তাকে। কিন্তু সত্যি হল, বাস্তবে এই ভার্চুয়াল মানুষটা সামনে এলে দেখা যাবে সেও আমার মত মানুষই। হাজারটা দোষ তার মাঝে। সে কালো বা ফর্সা, লম্বা বা খাটো, সুন্দর বা অসুন্দর। অনেক ইকুয়েশান, এডুকেশনাল যোগ্যতা কম বা বেশি। চোখে আটকাবে অনেক কিছু।
সন্ধাতারা আপুর কমেন্টে দেখুন গাজি সালাহউদ্দিনের কথার জবাবে আমি কি মন্তব্য করেছি।
শুনুন আমি নিজেকে নিয়ে কখনোই ভাল কিছু ভাবতে পারিনা, খুব তুচ্ছ ভাবি নিজেকে এটা ইদানিং একটা মানুষিক রোগ হিসেবে আমার জীবনে দেখা দিয়েছে। সরি! অনেক কথা বললাম, জানি কষ্ট হবে পড়তে।
২০ মে ২০১৬ রাত ০৯:০৪
306779
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : একটা কথা বলি? তোমাকে না সত্যি সত্যি অনেক মিস করছিলাম। যেন অনেক ভালো লাগছে তোমাকে দেখে।
২১ মে ২০১৬ সকাল ১১:৪৫
306804
আফরা লিখেছেন :
আফরা সাইয়ারা আমার কথাটা কি মিথ্যা ?


প্রিয় বান্ধুবী , আপনার কথাটা মিথ্যা না হলে ও আমার বেলায় আমি সত্য বলে স্বীকার করতে পারছি না ----- কারন আপনার চোখে শুধু আমার পোষ্টের কমেন্ট গুলো চোখে পড়ছে কিন্তু আমি যে সবার পোষ্টে কমেন্ট করি সেটা কখনো বলেন নাই ।

আসলে আপু দুনিয়াতে সবাই বিনিময় চায় আপনি অন্যদের পোষ্টে কমেন্ট করলে অন্যরাও আপনার পোষ্টে কমেন্ট করবে এটাই স্বাভাবিক ----তাই আমি পরিচিত অপরিচিত ,নতুন ,পুরাতন সব ব্লগারের পোষ্টে কমেন্ট করি তাই আমার পোষ্টেও কমেন্ট পাই আমার ধারনা যাষ্ট এটাই এখানে ছেলে মেয়ে কোন বিষয় এটা নিয়ে কখনো কোন চিন্তা করিনি ।
ও আপনাকে কালতে খোচা দিলে ও আমার ধারনা আপনি এখন অন্যদের পোষ্টে কমেন্ট করেন সে জন্য আপনার পোষ্টে ও কমেন্ট পান ।

আর কেন আমি নিজের ব্যাপারে বলিনা জানো?? একটা জিনিস বোঝার চেষ্টা কর, তুমি বিদেশ বসে যতটা স্বাচ্ছন্দে ব্লগিং কর, সেটা কিন্তু দেশে বসে আমার পক্ষে কখনো সম্ভব না। নিরাপত্তা নেই এখানে। না আছে নাস্তিকদের নিরাপত্তা, আর না আছে আমার মত নিছক লেখকদের, যারা কোন রাজনীতির সাথে পর্যন্ত যুক্ত না। আর আমি যদি নিজেকে প্রকাশ করতে শুরু করি, তখন আমি আমার মূল কাজ থেকে দূরে সরে যাবো। আমি যেসব লিখি বেশিরভাগই কিন্তু মানুষের কাজে লেগে যাচ্ছে নিছক গল্প, গুজবে শেষ হয়ে যাচ্ছেনা।


এ ব্যাপারে সালাউদ্দীন ভাইয়ার সুরে সর মিলিয়ে বলতেই হয় আপনি সেই অবস্থান থেকেই অনেকটাই বেড়িয়ে এসেছেন তবে আমি এটাকে পজেটিভ হিসাবে দেখি ।


আচ্ছা আমি মেয়েই হই বা ছেলে কি এসে যায় বল? বিষয়টা কি এমন- আমি অনেক জানি, অনেক বুদ্ধি আমার তাই যদি মেয়ে হই, সেক্ষেত্রে আমাকে বউ বানাতে পারা বিশাল ভাগ্যের ব্যাপার?? তাই মানুষ আমার জেন্ডার জানতে চায়?


না প্রিয় বান্ধুবী আপনি ছেলে বা মেয়ে হন তাতে অন্য কারো কথা জানি না তবে আমার কোন সমস্যা নেই ।

আচ্ছা প্রিয় বান্ধুবী কারো কাছ থেকে প্রস্তাব পেয়েছেন নাকি ?

আসলে আমি একটু বোকা সোকা আর গাধা টাইপের তো কারো সাথে একটু দুষ্টামী ,বা মজা করলেই আমার মাথায় কখনো বিয়ে, প্রেম এসব চিন্তা আসে না যেটা আপনাদের ভিতরে আসে ।

আর একটা কথা আছে প্রিয় আপু আপনি আপনার জেন্ডার জানাতে চান না এটা ওকে তবে আপনি অন্যদেরটা জানতে চাবেন না এটাই হল কথা ----

একদিন মনে করে দেখো যে, ভার্চুয়াল জগতের মানুষগুলোকে নিয়ে আমরা একটা স্বপ্নীল অবস্হায় থাকি। তার কথাবার্তা শুনে স্বপ্নের মত মানুষ মনে হয় তাকে। কিন্তু সত্যি হল, বাস্তবে এই ভার্চুয়াল মানুষটা সামনে এলে দেখা যাবে সেও আমার মত মানুষই। হাজারটা দোষ তার মাঝে। সে কালো বা ফর্সা, লম্বা বা খাটো, সুন্দর বা অসুন্দর। অনেক ইকুয়েশান, এডুকেশনাল যোগ্যতা কম বা বেশি। চোখে আটকাবে অনেক কিছু।


জী মনে আছে ভাইয়া আমি বোকা হলে আমার ব্রেন ভালো মানে স্মরন শক্তি বেশ প্রখর - সেদিন ইচ্ছে করেই এটার উত্তর এড়িয়ে গিয়েছিলাম --

এই জিনিসটা মনে হয় বেশীর ভাগ হয় নায়ক -নায়িকা দের নিয়ে ,খেলোয়ারদের নিয়ে হয় ,আবার শুনেছি অনেক লেখকের বই পড়ে ও অনেক সময় পাঠকের মনে লেখক নিয়ে বিভিন্ন স্বপ্ন তৈরী হয়েছে ।

এখানে নায়ক-নায়িকা ,খেলোয়ার বা লিখক এর নিয়ে যাদের ভিতর স্বপ্ন তৈরী হয় বা হয়েছে তারা দর্শক বা পাঠক এরা কিন্তু একই অস্থানের লোক নন ।

বিডি ব্লগে যত ব্লগার আছে সবাই ব্লগার হয়ত সবার লিখার মান একই রকম নয় কিন্তু সবাই ব্লগার ।

আমি একজন ব্লগার ও অতি সাধারন একজন মানুষ । তাই এই বিডি ব্লগের সব ব্লগারকে আমি সেই রকমই মানুষ মনে করি সবাইকে সন্মান করি ভালবাসি এটা একমাত্র আল্লাহর জন্য কারন এখানকার বেশীর ভাগ ব্লগারই ইসলামিষ্ট শুধু সেই কারনে ।

আবার অনেকের সাথেই দুষ্টামি করি সেটা এটা ভেবেই করি ব্লগটা উপেন প্লেস এখানে কেউ সীমা অতিক্রম
করতে পারবে না । তবে অনেক সময় হয়ত সেটা নিজের অজান্তেই হয়ে যায় ।
তবে কোন ব্লগার নিয়ে অহেতুক চিন্তা মানে কোন ব্লগারের প্রতি যেমন খারাপ ধারনা রাখি না আমার কাউকে নিয়ে মনের মাঝে কোন বাজে চিন্তাও আসেনি । কারো প্রতি রাগ, হিংসাও নেই সবাইকে একই রকম দেখার চেষ্টা করি ।

জানি না যা বুঝাইতে চেয়েছিলাম কতটুকু বুজাইতে পারলাম ।


২১ মে ২০১৬ দুপুর ০১:০৮
306809
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : হুম! বুঝাতে পেরেছো আর তোমার সব কথাগুলিই খুব যুক্তিযুক্ত। আর আফরা তোমাকে খোঁচা দিতাম ওসব কথা বলে। তোমার লেখায় বেশি বেশি পাঠকের উপস্হিতি দেখলে আমারই কিন্তু অনেক ভালো লাগতো, বুঝেছো? তাই ওসব খোঁচা দেয়া কমেন্ট করতাম। আর তোমার লেখার হাত সত্যিই মাসাআল্লাহ খুব সুন্দর। আর তোমাকে সবাই সত্যিই অনেক ভালবাসে কারণ তুমি সবার ব্যাপারে খোঁজখবর রাখো, সবার পোস্টে যাও তাই তারাও তোমাকে ভালবাসে। তুমি কিন্তু সত্যি অনেক সোজা-সরল মাশাআল্লাহ। তবে তুমি মোটেও বোকা, গাঁধা টাইপ নও, বরং অনেক বুদ্ধিমতি মেয়ে। আর এটা সত্যি বলেছো আমি আমার অবস্হান থেকে দূরে সরে এসেছি আর কখন যে এটা হল, কেনই বা হল? সেটা আমি খেয়াল করিনি। ব্যক্তিজীবনে আমার বন্ধুবান্ধব বলতে তেমন কেউ নেই। একা একাই অধিকাংশ সময় কাটে আমার। কিছু কারণে হতাশাগুলো ঘীরে ধরে সম্ভবত হটাৎই এই জিনিসটার জন্যই আমি হটাৎই ব্লগারদের সাথে বেশি ঘনিষ্ট হয়ে গিয়েছি। এটা আমার চোখে পজিটিভ নয়। জানিনা আসলে এটা ঠিক হয়েছে নাকি বেঠিক? আমি যাদের কাছে ব্লগিং শিখেছি, যারা আমাকে অনুপ্রেরণা দিয়েছে এতদূরে আমি এসেছি তাদের অধিকাংশই এখন আর ব্লগে নেই কিন্তু তাদেরকে আমি তেমন মিসও করিনা। কিন্তু যখনই এই ব্লগে ঠিকমত ঢুকতে পারিনা, কিছু পরিচিত ব্লগারের খবর পাইনা, তখনই কেমন জানি অস্হির হয়ে উঠি, তাদের জন্য খুব মন খারপ হয়ে যায়। মাঝে তোমার কোন খবর ছিলনা আমি খুব ঘাবড়ে গিয়েছিলাম। আল্লাহই ভাল জানেন এটা পজিটিভ নাকি নেগেটিভ।
হুম! ফেসবুকে পেতাম বিয়ের প্রস্তাব। সেসব নিয়ে অনেক মজার মজার ঘটনাও আছে।হাহা!তবে এই ব্লগে তেমনটা হয়নি।বিয়ে জিনিসটা আসলে আমার জন্য না, এমনই মনে হয়।এমনিতেই ভয়ের লাগে, ভাল লাগেনা এসব নিয়ে কথা বলতে।তবে তোমার বিয়ে বিষয়ক লেখাগুলো আমার বারোটা বাজাচ্ছে।Don't Tell Anyone :Thinking
যাইহোক ব্লগে এসো তুমি। আর সাদিয়া আপু, সন্ধাতারা আপু এদের সাথে ইমেইল, স্কাইপে, ভাইবার যে কোন ভাবে যোগাযোগ রেখো তারাও তো দেশের বাইরে থাকে তাই ভালো হবে। ব্লগ বন্ধ হয়ে গেলেও যোগাযোগটা থেকে যাবে। সন্ধাতারা আপু তোমার কথা জিঙ্গাসা করছিল। আর তোমার কথায় তুমি করেই ডাকছি যদিও কেমন জানি লাগছে। কিন্তু তোমারও তো তুমি করেই ডাকার কথা ছিল তাইনা?? তুমি আপনি আপনি করছো কেন, হুমমম!! ভাল থেকোগো। Good Luck Good Luck
২৩ মে ২০১৬ দুপুর ০২:৪৬
306924
আফরা লিখেছেন : সাদিয়া আপু, সন্ধাতারা আপু এদের সাথে ইমেইল, স্কাইপে, ভাইবার যে কোন ভাবে যোগাযোগ রেখো তারাও তো দেশের বাইরে থাকে তাই ভালো হবে। ব্লগ বন্ধ হয়ে গেলেও যোগাযোগটা থেকে যাবে।

প্রিয় বান্ধুবী আপনি শুধু শুধু ৩য় পক্ষ টানেন কেন !!

১৯৯৭ সালের কথা আমার এক খালু মারা যায় তার একমাত্র মেয়ে সেই বছরই এইচ এস সি পাশ করে ।আমার খালু ভাল চাকরী করত আর আমার খালাত বোন খুব সুন্দুরী ছিল । কিন্তু তার বাবা মারা যাওয়াতে পরিবারের অন্য গার্জিয়ানরা চাইল মেয়েকে বিয়ে দিতে , অনেক ভাল ভাল প্রস্তাব ও আসে কিন্তু আমার খালাতবোন রাজী হয় না ,সে বলে আমি এখন বিয়ে করব না তো সবাই তার উপর একটু মন খারাপ হয় ।

তখন আমার খালাত বোন যুক্তি তুলে ধরে , আমাদের দেশে একটা ছেলের লিখাপড়া শেষ করে ভাল একটা চাকরী পেতে বয়স ২৮ বা আরো বেশি হয়ে যায় । আমার বয়স এখন ১৮ এখন যদি বিয়ে করি তাহলে আমার স্বামীর সাথে আমার বয়সের পার্থক্য হবে ১০ কিন্তু আমি যদি মাষ্টার্স ডীগ্রি পাশ করে বিয়ে করি তখন আমার এই রকম ছেলের সাথেই বিয়ে হবে কিন্তু তখন আমার বয়স হবে ২৪/২৫ ।

আরেকটা কথা বলেছিল ,সেই মূহুর্তে সে কোন ইউনিভার্সিটিতে চান্স পাচ্ছিল না তখন সে এই সব গার্জিয়ানদের বলেছিল বিয়ে, এটা আমি নিজেই পারব আমি যেটা পারছি না সেটা আপনারা করেন -----

প্রিয় বান্ধুবী আমি ২০১৬ সালে আছি সাত সমুদ্র পাড়ি দিয়ে আমি নিজেই তার কাছে পৌঁছে যাব ।

তোমার কথায় তুমি করেই ডাকছি যদিও কেমন জানি লাগছে। কিন্তু তোমারও তো তুমি করেই ডাকার কথা ছিল তাইনা?? তুমি আপনি আপনি করছো কেন, হুমমম!

প্রিয় বান্ধুবী আমি আপনাকে তুমি বলতে বলেছি এটাতে কোন সমস্যা নেই , আর আমার কথা বলেছি আমি কাউকে তুমি বলতে পারি না কথা বলার সময় হয়ত আপনি ও বলতে পারব না শুধু লিখার সময় আপনি বলতে পারি আর কথার বলার সময় তুই করে বলতে পারি ।

কারন আমি বাংলায় যাদের সাথে কথা বলি তাদের সাথে কথা হয় তুই তুই করে ।

২৩ মে ২০১৬ দুপুর ০৩:৪৮
306925
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : "প্রিয় বান্ধুবী আমি ২০১৬ সালে আছি সাত সমুদ্র পাড়ি দিয়ে আমি নিজেই তার কাছে পৌঁছে যাব" এই লাইনের আগা মাথা কিছুই বুঝিনি। আর ৩য় পক্ষ টেনেছি কারণ আমার কোন ঠিক ঠিকানা নেই কিন্তু যেহেতু ব্লগে তোমরা সবাই বেশ পরিচিত একজন অন্যজনের সাথে তাই তোমাদের মাঝে যেন যোগাযোগ থাকে, আমি সেটা চাই। আর আমি না তোমার খালাত বোনের গল্পের উদাহরণটা কিছুই বুঝিনি আসলে তুমি কি বুঝাতে চেয়েছো জানিনা। তুই ডাকতে চাইলে ডাকো। ভাল থেকো।
১৪
369725
২১ মে ২০১৬ দুপুর ০১:৫২
দিল মোহাম্মদ মামুন লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম, আপনার লিখাটি খুব ভালো লাগলো, তবে যুদ্ধ সংক্রান্ত বিষয়ে আপনার দেওয়া তথ্যে ভুল আছে।
"নবুয়্যতের ২৩ বছর জিন্দেগীতে মহান সেনাপতি হিসেবে প্রিয় রাসূল (স) সর্বমোট ৯০টি যুদ্ধের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। ২৭টি যুদ্ধে তিনি নিজেই সেনাপতি ছিলেন, এর মধ্যে ৯টি যুদ্ধে তিনি নিজ হাতে তলোয়ার ধারণ করেছিলেন, এই ২৭ টি যুদ্ধকে বলা হয় 'গজোয়া'। ৬৩টি যুদ্ধে তিনি নিজে উপস্থিত না থেকে প্রতিনিধি পাঠিয়েছিলেন, এই ৬৩টি যুদ্ধকে বলা হয় 'ছরীয়াহ'।" "রাসূল (সঃ) যখন যুদ্ধের সেনাপতি...(৫০তম পোস্ট)" এই শিরোনামে আমি একটা লিখা লিখেছিলা, আমার ব্লগে দেখতে পারেন। ধন্যবাদ আপনাকে
২১ মে ২০১৬ রাত ০৮:৫৯
306827
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : ওয়ালাইকুম আসসালাম প্রিয় ভাইয়া। আপনি যেগুলো বলেছেন, আমি সেগুলো জানি কিন্তু আপনি নিশ্চয়ই দেখেছেন আমি লিখেছি ৫০ এর অধিক যুদ্ধ। এর কারণ ইতিহাসবিদদের মাঝে এই নিয়ে মতভেদ আছে যে রাসূল (সাঃ) জীবিত থাকাকালীন মুসলিমগণ কতগুলো যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিল?
গাযওয়ার সংখ্যা:
মূসা ইবনে উকাবাহ,মুহাঃইবনে ইসহাক,ওয়াকেদী,ইবনে সা‘দ এবং ইবনে জাওযীর মতে, গাযওয়ার মোট সংখ্যা ২৭ টি ৷
হযরত যায়েদ ইবনে আরকান রাঃ এর মতে গাযওয়ার সংখ্যা ১৯টি ৷(বুখারী, মুসলিম ও তিরমিযী)
গাযওয়ার সংখ্যায় এই মতবিরোধের মূল কারণ হচ্ছে,কোন কোন জীবনীকার নিকটবর্তী সময়ে অনুষ্ঠিত কতক গাযওয়াকে এক ধরেছেন ৷ কেউবা একই সফরে অনুষ্ঠিত কতক গাযওয়াকে একই গাযওয়া গণ্য করেছেন ! ফলে মূল সংখ্যা হতে কম বেশ হয়েছে ৷ এমন হতে পারে যে,কারো কোন অভিযান সম্পর্কে অবগতির ছিল না, তাই তিনি তার অবগতির ভিত্তিতে জিহাদের সংখ্যা উল্লেখ করেছেন যা প্রকৃত সংখ্যা থেকে কম হয়েছে ৷(সূত্রঃ ফাতহুল বারী,৭ম খন্ড,২১৮ পৃষ্ঠা)
সারিয়্যার সংখ্যা:
গাযওয়ার ন্যায় একই কারণে সারিয়্যার সংখ্যা নিয়েও মতপার্থক্য হয়েছে ৷
ইবনে সা‘দ বলেছেন ৪০টি ,
ইবনে আব্দুল বার এর মতে ৩৫ টি
মুহাঃ ইবনে ইসহাকের মতে ৩৮ টি
ওয়াকেদীর মতে ৪৮ টি
এবং ইবনে জাওযীর মতে ৫৬ টি৷
আর এজন্যই আমি ৫০ এর অধিক বলেছি। তবে আপনি ভাল একটা পয়েন্ট ধরেছেন আমি এডিট করে দিচ্ছি। জাঝাক আল্লাহ।
১৫
369765
২২ মে ২০১৬ রাত ১২:১০
দ্য স্লেভ লিখেছেন : অনেক ভালো একটি লেখা মিস করেছিলাম। জাজাকাল্লাহ মনোযোগ দিয়ে পড়লাম। অসাধারন "Happy
২২ মে ২০১৬ সন্ধ্যা ০৭:২৫
306900
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : হ্যা ভাইয়া! ইসলামের ইতিহাস ও দৃষ্টান্তগুলি সত্যিই অসাধারণ কিন্তু আমাদের জানার স্বল্পতার জন্যই আজ ইসলাম বিদ্বেষীরা আমাদের এত সহজে বিভ্রান্ত করার সুযোগ পাচ্ছে। এসব ইতিহাসগুলি আপনারা সোশ্যাল সাইটগুলিতে বেশি বেশি প্রচার করুন। Good Luck Good Luck
১৬
369809
২২ মে ২০১৬ দুপুর ০২:৩৬
মিনহাজুল ইসলাম মোহাম্মদ মাছুম লিখেছেন : নবী মুহাম্মদ (সা)কে চোখে দেখেও আবু জাহেল-আবু লাহাবরা বিদ্বেষবশত চরম বিরোধিতা করেছিলেন। আর এখনকার বিরোধিতাকারীরা তো অজ্ঞতার কারণে অপপ্রচার করছে। এদের জন্য দোয়া করা ছাড়া আর কী করা যেতে পারে? কেউ কী দেখাতে বা বলতে পারবে পৃথিবীর বুকে একমাত্র রক্তপাতহীন বিপ্লব কোনটি? নিশ্চয়ই মক্কা বিজয়। কোন রক্তপাত নারী ধর্ষণ বা অন্যান্য অপকর্ম হয়েছিলো? যাদের কপালপোড়া তারাই প্রিয়নবী (সা)এর বিরুদ্ধে অপপ্রচার করতে পারে। অনেক ধন্যবাদ-জাযাকাল্লাহ খায়রান।
২২ মে ২০১৬ সন্ধ্যা ০৭:২৯
306902
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : ভাইয়া থ্যাংকস। মক্কা বিজয়ের কথাটা তো আমি লিখতেই ভুলে গিয়েছিলাম। আপনার মন্তব্য দেখে এডিট করে সেটাও যুক্ত করলাম। জাঝাক আল্লাহ। কিন্তু ভাইয়া, আপনার কি মনে হয় যারা আল্লাহ ও তার রাসূলকে গালাগালি করে তাদের জন্য দোয়ার দ্বারা তাদের ভাগ্যে ইমান জুটবে?? এটা ঠিকনা। কোরান নিজেই বলেছে, জুটবেনা। রাসূল (সাঃ) সময়ে উমার (রাঃ), আবু সুফিয়ান, খালিদ বিন ওয়ালিদ (রাঃ) এরা কিন্তু ইসলামের চরম দুশমন থেকে পরে আবার ইসলামে এসেছেন এরা কিন্তু ইসলামের বিরোধীতা করত কিন্তু মোটেও রাসূল (সাঃ) এর চরিত্র নিয়ে বিদ্বেষবশত মিথ্যা ও অসত্য বলতোনা, গালাগালি করতোনা। আল্লাহকে গালাগালি করতোনা। কাজেই তারা ঈমান আনবেনা। জাঝাক আল্লাহ। Good Luck Good Luck
২২ মে ২০১৬ সন্ধ্যা ০৭:৩২
306903
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : আর এরা মোটেও অজ্ঞতার জন্য ইসলাম নিয়ে অপপ্রচার করেনা বরং জেনে বুঝেই তারা মিথ্যাচার করে কিছু টাকা পয়সা আর বিদেশি ভিসা আর পরিচিতির জন্য। তার সবচেয়ে বড় উদাহরণ মুফাস্সিল ইসলাম কারণ দুদিন আগেও সে ইসলামের পক্ষে রীতিমত ইউটিউব, ফেসবুকে অসাধারণ সব যুক্তি দিত কিন্তু হটাৎ কি এমন ঘটল যে, লোকটা ১৮০ ডিগ্রি ঘুরে এবার উল্টা নাস্তিক সেজে ইসলামকে গালাগালি করছে?? জাস্ট দুনিয়ার লোভেই এরা করে। এরা অজ্ঞ নয় মোটেও।
১৭
370615
০১ জুন ২০১৬ দুপুর ০২:৫৮
গাজী সালাউদ্দিন লিখেছেন : মন্তব্যটি পোস্ট রিলেটেড নয়।
রামাদানে আমল সংক্রান্ত ভুলভ্রান্তি, কুরআন-হাদীসের আলোকে সঠিকটি আলোচনা- ঘুম ভাঙ্গাতে চাই।
লেখাটা রেডি করে ফেলেন। আগামী কাল সন্ধ্যা সাতটায়
১৮
370678
০১ জুন ২০১৬ রাত ১০:১৫
এ,এস,ওসমান লিখেছেন : আলহামদুল্লিলাহ। লেখাটা যথার্থ হয়েছে।যাদের মনে এ বিষয়ে সন্দেহ ছিল তাদের ভুল অনেকটা ভেঙ্গে যাবে ইংশাল্লাহ।
০২ জুন ২০১৬ সকাল ১১:৫১
307622
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : জানিনা ভাইয়া কতজনের ভুল ভাঙ্গবে কারণ যখন অধিকাংশই মুসলিমই নিজের ইতিহাস, নিজের ঐতিহ্য ও আইন-কানুন সম্পর্কে অজ্ঞ এবং জানার আগ্রহ পর্যন্ত নেই, সেখানে কয়জনকেই বা বোঝানো যায়? আমি আমার সাধ্যের মধ্যে চেষ্ট করেছি। অবাক হই অন্তত যারা আমার লিখা পড়ে তারা ইচ্ছা করলেও এই লেখাগুলো ফেসবুক, টুইটারে শেয়ার করতে পারে যাতে আরো অনেকেই জানতে পারে অথচ তাতেও তাদের অনীহা। কি আর করা বলেন?
০৯ জুন ২০১৬ রাত ১২:৩৫
308256
এ,এস,ওসমান লিখেছেন : এটা আমাদের দ্বায়িত্ববোধ।আমরা আমাদের দ্বায়িত্বকে জেনে বুঝে অবহেলা করছি।
১৯
371196
০৭ জুন ২০১৬ রাত ০১:০৭
সাদাচোখে লিখেছেন : আস্‌সালামুআলাইকুম!
চমৎকার লিখেছেন। এ বিষয়ে আমার যে ব্যাখ্যা ও আন্ডারস্ট্যান্ডিং ছিল - আপনার এ লিখা পড়ে মনে হচ্ছে তা যেন পূর্নতা পেল।
জাজাক আল্লাহ খায়ের।

জনাব মোফাস্সিল এর রাগ ও ক্ষোভ প্রসূত - প্রায় উম্মাদতুল্য, একচেটিয়া কিছু বক্তব্য শুনতে বাধ্য হয়েছিলাম। মনে হয়েছিল - ভদ্রলোক কে উপযুক্ত লেভেল এর কেউ বুঝিবা সময় দিলে এমনিতেই ঠিক হবে। কিন্তু রাসুলুল্লাহ সঃ এর প্রতি তার বিদ্বেষপূর্ন কিছু স্টেইটমেন্ট শুনে মনে হল ইবনে মাসউদ রাঃ এর বর্নিত রাসুলুল্লাহ সঃ এর নিন্মোক্ত হাদীসের বুঝিবা একটা চাক্ষুষ দৃষ্টান্ত সে সেট করছে একবিংশ শতাব্দীর বাংলাভাষাভাষি মানুষের কাছে।

The Messenger of Allah, sallallahu 'alayhi wasallam, the most truthful, the most trusted, told us: "Verily the creation of any one of you takes place when he is assembled in his mother's womb; for forty days he is as a drop of fluid, then it becomes a clot for a similar period. Thereafter, it is a lump looking like it has been chewed for a similar period. Then an angel is sent to him, who breathes the ruh (spirit) into him. This Angel is commanded to write Four decrees: that he writes down his provision (rizq), his life span, his deeds, and whether he will be among the wretched or the blessed. I swear by Allah - there is no God but He - one of you may perform the deeds of the people of Paradise till there is naught but an arm's length between him and it, when that which has been written will outstrip him so that he performs the deeds of the people of the Hell Fire; one of you may perform the deeds of the people of the Hell Fire, till there is naught but an arm's length between him and it, when that which has been written will overtake him so that he performs the deeds of the people of Paradise and enters therein." [Al-Bukhari and Muslim]
০৭ জুন ২০১৬ রাত ০২:২০
308007
ঘুম ভাঙাতে চাই লিখেছেন : ওয়ালাইকুম আসসালাম। ভাইয়া এই বিশ্বাসটা সম্পূর্ণরূপে ভুল যে যারা আল্লাহ ও রাসূল (সাঃ) কে গালাগালি করে, মিথ্যা আরোপ করে তারা নির্দিষ্ট সময় পর নিজেদের ভুল বুঝে তওবা করে। এটা কুরআনিক আয়াত দ্বারাই ভুল প্রমাণ হয়। সময় হাতে পেলে আল্লাহ বাঁচিয়ে রাখলে ও সুযোগ দিলে অবশ্যই এটা নিয়ে লিখব। আপনি লক্ষ্য করে দেখুন, উমার (রাঃ) ইসলামের চরম শত্রু ছিলেন কিন্তু তিনি কিন্তু কখনো রাসূল (সাঃ) কে নিয়ে কুরূচিপূর্ণ কথা বলেননি, আল্লাহকে গালি দেননি এমনকি আমরা দেখি, যেই খালিদ বিন ওয়ালিদ (রাঃ)ওহুদ যুদ্ধে মুসলিমদের উপর ভয়াবহ তান্ডব চালায় তিনিও কিন্তু মুসলিম হয়েছিলেন আর তিনি ইসলামের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করলেও আল্লাহর রাসূল বা আল্লাহকে নিয়ে কোন বাড়াবাড়ি কথা বলেননি। আবু সুফিয়ান(রাঃ) সারাজীবন ইসলামের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করলেও কখনো নাস্তিকদের মত রাসূল (সাঃ) এর চরিত্রে মিথ্যা লেপন করেনি তাই শেষপর্যন্ত বৃদ্ধ বয়সে তাকেও দেখা যায় ইসলামের জন্য যুদ্ধ করতে। তাই ভাইয়া যারা জেনেবুঝেই বিকৃত কথাবার্তা বলে রাসূল (সাঃ) ও আল্লাহকে নিয়ে এরা কখনোই হিদায়াত পাবেনা কারণ তারা অহংকারী এটাই কুরানের বক্তব্য। জাঝাক আল্লাহ।
০৪ জুলাই ২০১৬ রাত ০১:৪১
310254
সাদাচোখে লিখেছেন : যে সাহাবী রাঃ এর উদাহরন দিলেন ডেফিনিটলী তারা সবাই ই আপনার মতামতের পক্ষে স্বাক্ষ্য দেয়।
২০
376397
১৭ আগস্ট ২০১৬ সকাল ১১:৩১
মোহাম্মদ আব্দুল মতিন মুন্সি লিখেছেন : দাসী হিসেবে অনেককে বিক্রি করে দেয়া হত। দাস/দাসী হত্যা রোমানদের জন্য আনন্দদায়ক খেলা ছিল। ভালো লাগলো অনেক অনেক ধন্যবাদ

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File