মুসলমান এক ভাইয়ের দোসর আরেক ভাই , যে না বুঝে ,সেই হতভাগার কেউ নাই ।

লিখেছেন লিখেছেন সত্যলিখন ২২ আগস্ট, ২০১৪, ০৯:২০:৫৩ রাত

মুসলমান এক ভাইয়ের দোসর আরেক ভাই ,যে না বুঝে ,সেই হতভাগার কেউ নাই ।



"মু’মিনরা তো পরস্পর ভাই ভাই ৷ অতএব তোমাদের ভাইদের মধ্যকার সম্পর্ক ঠিক করে দাও৷ আল্লাহকে ভয় করো, আশা করা যায় তোমাদের প্রতি মেহেরবানী করা হবে৷" সুরা হুজরাত ১০

শিক্ষা ঃ

এ আয়াতটির মাধ্যমে পরম করুনাময় আল্লাহ তালা দুনিয়ার সমস্ত মুসলমানকে এক বিশ্বজনীন ভ্রাতৃত্বের বন্ধনে আবদ্ধ করে দিয়েছেন । আমরা পৃথিবীর অন্য কোন ধর্মের আদর্শ ও পথের অনুসারীদের মধ্যে এমন কোন ভ্রাতৃত্ব বন্ধন পাওয়া যায় না যা মুসলমানদের মধ্যে পাওয়া যায় । এটাও এ আয়াতের বরকতে সাধিত হয়েছে ।

এ নির্দেশের দাবী ও গুরুত্বসমূহ কি, বহুসংখ্যক হাদীসে রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তা বর্ণনা করেছেন । ঐ সব হাদীসের আলোকে এ আয়াতের আসল লক্ষ ও উদ্দেশ্য বোধগম্য হতে পারে ।

নবী ( সা) বলেছেনঃ পারস্পরিক ভালবাসা, সুসম্পর্ক এবং একে অপরের দয়ামায়া ও স্নেহের ব্যাপারে মু'মিনগণ একটি দেহের মত । দেহের যে অংগেই কষ্ট হোক না কেন তাতে গোটা দেহ জ্বর ও অনিদ্রায় ভুগতে থাকে । ( বুখারীও মুসলিম) ।

একটি হাদীসে নবীর ( সা) এ বাণীটি উদ্ধৃত হয়েছে যে, মু'মিনগণ পরস্পরের জন্য একই প্রাচীরের ইঁটের মত একে অপরের থেকে শক্তি লাভ করে থাকে ।

( বুখারী, কিতাবুল আদব, তিরমিযী-কিতাবুল বিরর-ওয়াস সিলাহ । )

হযরত জারীর ইবনে আবদুল্লাহ বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমার থেকে তিনটি বিষয়ে, "বাইয়াত" নিয়েছেন । এক, নামায কায়েম করবো । দুই, যাকাত আদায় করতে থাকবো । তিন, মুসলমানদের কল্যাণ কামনা করবো ।

( বুখারী -কিতাবুল ঈমান । ) ।

হযরত আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ বর্ণনা করেছেন যে, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেনঃ মুসলমানকে গালি দেয়া ফাসেকী, এবং তার সাথে লড়াই করা কুফরী । ( বুখারী-কিতাবুল ঈমান ও মুসনাদে আহমাদ)

হযরত আবু হুরাইরা ( রা) বর্ণনা করেছেন যে, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেনঃ প্রত্যেক মুসলমানের জন্য অপর মুসলমানের জান, মাল ও ইজ্জত হারাম" ( মুসলিম -কিতাবুল বিরর, ওয়াসসিলাহ, তিরমিযী-আবুওয়াবুল বিরর ওয়াসসিলাহ) ।

হযরত আবু সাঈদ খুদরী ( রা) ও হযরত আবু হুরাইরা ( রা) বলেন, নবী ( সা) বলেছেনঃ এক মুসলমান আরেক মুসলমানের ভাই । সে তার ওপরে জুলুম করে না, তাকে সহযোগিতা করা পরিত্যাগ করে না এবং তাকে লাঞ্ছিত ও হেয় করে না । কোন ব্যক্তির জন্য তার কোন মুসলমান ভাইকে হেয় ও ক্ষুদ্র জ্ঞান করার মত অপকর্ম আর নাই । ( মুসনাদে আহমাদ) ।

হযরত সাহল ইবনে সা'দ সায়েদী নবীর ( সা) এ হাদীস বর্ণনা করেছেন যে, ঈমানদরদের সাথে একজন ঈমানদারের সম্পর্ক ঠিক তেমন যেমন দেহের সাথে মাথার সম্পর্ক । সে ঈমানদারদের প্রতিটি দুঃখ-কষ্ট, ঠিক অনুভব করে যেমন মাথা দেহের প্রতিটি অংশের ব্যথা অনুভব করে । ( মুসনাদে আহমাদ)



আজ আমাদের মাঝে এই ভ্রাতৃত্তবোধ আস্তে আস্তে বিলুপ্ত হতে যাচ্ছে ।আমরা দুনিয়ার মোহে পড়ে নিজের স্বার্থ হাসিলের জন্য আজ অন্ধ হয়ে যাচ্ছি । আল্লাহ সন্তুষ্টির জন্য আমরা একে অন্যকে ভালবাসার তাগিদ রাসুল সা দিয়েছেন । আর তাতে আমরা এই পবিত্র ভালবাসার জন্য কাল হাশরের ময়দানে আল্লাহর আরশের নিচে স্থান পাবো ইনশাল্লাহ।

মুসলমান এক ভাইয়ের দোসর আরেক ভাই ,যে না বুঝে ,সেই হতভাগার কেউ নাই ।

এই ভালবাসা মায়া মমতা সহমর্মিতা ও ঐক্য অটুট থাকলে ইসলামের কোণ অপশক্তি আমাদের মাঝে প্রবেশ করতে পারবে না । তাতে ইসলামের ফিলার উত্তরোউত্তর মজবুত হতে থাকবে । এতে ইসলামের বিজয় খুব তাড়াতাড়ি হবে।

আসুন আমরা সকল মনের ব্যাথা ভুলে সবাই ইসলামের জন্য সিরাতুল মুস্তাকিমের এক কাতারে শামিল হই।তাতে আল্লাহ আমাদের জন্য সকল রহমতের ভাণ্ডার দান করবেন। আল্লাহ আমাদের হেদায়াতের পথে পরিচালিত করে মুত্তাকিন হিসাবে কবুল করুন।

বিষয়: বিবিধ

৩৮৬৩ বার পঠিত, ২৬ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

257188
২২ আগস্ট ২০১৪ রাত ০৯:৫৫
প্যারিস থেকে আমি লিখেছেন : যাযাকুমুল্লাহ।
২২ আগস্ট ২০১৪ রাত ১০:৫৪
200908
সত্যলিখন লিখেছেন : আল্লাহ আপনাকেও দুনিয়া ও আখিরাতের উত্তম পুরুস্কার দান করুন ।
257205
২২ আগস্ট ২০১৪ রাত ১০:২১
বুড়া মিয়া লিখেছেন : শিক্ষার বিষয় অনেক!

কিন্তু আমি যে বউ না পাইয়া কষ্টে আছি, সে কথা যে আপনারে কইলাম, তাতে কিন্তু একটুও কষ্ট লাগে নাই আপনার আপা! আরও মজা করছেন – আমার কষ্ট লইয়া – তাও -হাদীস-কুর’আন দিয়াই! এবং আমার কষ্ট-লাঘবে কিন্তু আপনাদের কোন মেয়ে একটুও কষ্ট করতে চাইবে না বলেই আমার মনে হইছে।

তারপরেও আপনাদের এ ব্লগে আছি, কেননা এখানে যে বিষয়ে (ইসলাম) আমার তেমন কোন জ্ঞান নাই, তা অন্তত অর্জন করতে পারি অনেক জ্ঞানী ভাইদের এবং আপনাদের কাছ থেকেও।
২২ আগস্ট ২০১৪ রাত ১০:৫০
200905
সত্যলিখন লিখেছেন : শুনেন বুড়া মিয়া , বৌ মারা গেলে সেই পুরুষের বৌ পেতে দেরী হয় না । কারন একজন হারায়ে আরেক জনকে খুব আদর যত্ন করে রাখে । আর এক বৌ থাকতে আরেক বৌ পাওয়া সিন্ধু সেচে মুক্তা আনার চেয়েও কঠিন । কারন অভাগার বৌ থাকে না । আপনি আরো সহনশীল হলে প্রথম বৌ আপনার জন্য পাগল হয়ে যাবে। কিন্তু আপনার মাঝে মেয়েদের ব্যাপারে এলার্জি থাকলে কোণ মেয়েই আপনার কাছে ঠিকবে না। আমি আপনার কষ্ট বুঝি কিন্তু আপনি যে এলার্জি রোগ আছে তা দূর করার জন্য আরো ভাল ডাঃ এর পরামর্শ নেন।
আমাকে মাফ করে দিবেন । আপনার কষ্ট না বুঝার জন্য । আশা করি আবার আমার ব্লগে বেড়াতে আসবেন ।
২৩ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৫:১৯
200972
বুড়া মিয়া লিখেছেন : এ্যালার্জি নাই, শর্টেজ আছে – দুইটা বউ রাখতে পারুম না? আল্লাহর রহমতে মনে হয় সে অবস্থা আমার আছে, তাইলে কেন এক বউ আরেক বউ দেখলে এ্যালার্জিতে মরে? এরকম এ্যালার্জির কি হবে? এরকম বিষয়ে এ্যালার্জিওয়ালা মেয়েদের সাথে কারও থাকা উচিৎ - ইসলামী দৃষ্টিভঙ্গিতে? যে জানে জামাই এর প্রয়োজন অথচ তা নিজে পূরণ করতে অক্ষম তদুপোরি বলে জামাই-কে কষ্ট করতে তার এ্যালার্জির কারণে?

এরকম ইসলামিক-মাইন্ডেড মেয়ে থাকলে আল্লাহ ইসলামীক-পুরুষদের আর কি অবস্থা করবে? আগে তো ঐ মাইয়াদের-ই সাইজ করবে, কেননা ঘর-আহল ঠিক না কইরা নবী(সাঃ) মদীনায় গিয়া যুদ্ধ করে নাই!
২৩ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৬:৪৯
200983
কাহাফ লিখেছেন : সহমত পিষণ করছি আমিও..........
২৩ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৭:২০
200986
বুড়া মিয়া লিখেছেন : @ সত্যলিখন আপা
আরেকটা কথা শিক্ষার জন্য বলা উচিৎ, এরকম খিটখিটে মেজাজের যুবাইর(রাঃ), মারধর করা নামীদামী সাহাবীদের(রাঃ) এর অনেক বউ ছিলো, ওরা আপনাদের চাইতে ইসলাম ভালোই বুঝতো এবং এ ধরনের সাহাবী(রাঃ) এর সম্বন্ধেও রাসূল(সাঃ) খুব ভালৈ জানতেন। ঐরকম জামাইদের সেবা করে যেতো নিবেদিত প্রাণ হিসেবে সেসব সাহাবীদের(রাWinking বউরা, এমনকি রাসূল(সাঃ) এর স্ত্রীগণও।

যতোদিন নিজেদের চরিত্র পরিবর্তন না করতে পারবেন, আপনাদের মতো মেয়েদের শিক্ষা বা বয়ান কোন কাজে আসবে না, কেনো না – আপনারা নিজেরাই মানেন না, যা আপনারা কন! এক বউ লইয়া পাগল হউনের ব্যাপার হিন্দু-ধর্মের বিষয়, ইসলামের না!

আপনার দেখা দুনিয়ার হিসেবে তো আমারে অভাগা কইলেন, এখানে আপনাদের মনোভাব দেখতেছি আমি এবং ইসলাম বিষয়ও শিখতেছি একই সাথে। আমার মতো অভাগার অবস্থা-অবস্থান আল্লাহ এখন যেরকম রাখছেন – এ অবস্থায় বিয়া করতে চাইলে ডজন খানেক খাড়াইয়া যাবে এবং সময় যদি সেরকম হয়েই যায় আমার জন্য, ইনশাআল্লাহ ওইরকম অনেক থেকে বেছেই নেবো আমিও, তবে অবশ্যই আপনাদের মতো হুজুর মেয়ে আমি নিবো না, কেননা – আপনাদের মন দেখি এখানে, যাতে প্রমাণ হয়; ঐসমস্ত সাধারণ মেয়েদের সাথে মানসিকতার বিন্দুমাত্র পার্থক্য আপনাদের নাই! খালি লেবাসে কোন কাম ইসলামে হয় বলে আমার জানা নাই!

অবশ্যই আপনার ব্লগে আসবো ব্লক না করলে, জ্ঞানের বিষয়ে গভীরতা অর্জনের জন্য!
২৩ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ১২:০৭
201018
সত্যলিখন লিখেছেন : "রেগে গেছেন তো হেরে গেছেন।"
শুনেন বুড়ামিয়া ,মুখে রুচি থাকলে এক তরকারিতেই খাওয়া শেষ করা যায়। আর মুখে রুচি না থাকলে ১০ তরকারী সামনে থাকলেও কোন টাই রসনা তৃপ্ত করতে পারে না তাই পেটে খুদা থেকেই যায়। এই অরুচি ও ক্ষুদার কারনে মন মেঝাজ থাকে খিটখিটে ও মারমুখী ,তখন রাধুনি সহ সবাইকে খারাপ লাগে । ভাল কথাও তখন নিমপাতার চেয়েও তিতা লাগে।আমাদের স্বামীরা আলহামদুলিল্লাহ রুচিশীল তাই এক তরকারিতে রসনাবিলাসী। তাই আমরাও আলহামদুলিল্লাহ স্বামীর জন্য এক পায়ে খাড়া। বর্তমান পুরুষরাও ইসলামের আদর্শে সাহাদের মত নয় তাই তারা শুধু মহিলাদের দোষ খুজে মরে । আর গুনটা স্টিলের চশমা পরে থাকার কারনে দেখতেই পাচ্ছে না। তাই বর্তমানে এই ব্লগ থেকে এক ঝাক সোনালী পায়রার মত মেয়ে ব্লগাররা লিখা বন্ধ করে দিয়েছে । আমি আমার বোনদের সাথে শামিল না হয়েও বুড়ামিয়াদের আক্রমনাত্তক কথা শুনার জন্য ব্লগে আসছি। আল্লাহ ভাল জানেন টিকে থাকতে পারব কিনা । আল্লাহ আমাদের সবাইকে এলার্জি মুক্ত সুস্থ্য মনের অধিকারী হওয়ার তাওফিক দান করুন ।
২৩ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ১২:৩২
201024
বুড়া মিয়া লিখেছেন : দেখতেছি তো আপনাদের রুচী!

ইসলামের ইতিহাসে তো দেখি সাহাবীরা উম্মত জন্ম দেয়ার জন্য দ্বিতীয়, তৃতীয়, চতুর্থ বিয়ার এরাদা করতো এবং তা বাস্তবায়ন করতো। এবং তাদের এ রুচী প্রায় সবারই। লিষ্ট আছে আপনার কাছে যে কতোজন সাহাবী এক তরকারী দিয়া জীবন শেষ করছিলো আর কতোজন সাবাহী একের অধিক তরকারী খাইছে? দেহেনতো একটু খুইয়া ইসলামের ইতিহাসের রুচীতে স্কোর বেশী কোনদিকে? আর লিষ্ট-টা এইখানে দিয়া আমগোও একটু জানান! আপনেগো ঐরকম রুচীশীল জামাই তো ইসলামের ইতিহাসে দেহি না আমি, এইরকম রুচী ইসলামের নামে কেমনে পছন্দ হয় আপনাগো? এও ইতিহাস থাকা সত্বেও!

নিজেগো পরিবারেই যখন ইসলামের ইতিহাসে অনুসরনীয় রাসূল(সাঃ) সাহাবী(রাঃ) এর রুচীর বহঃপ্রকাশ বাস্তবায়নের হিম্মত নাই, সমাজে ইসলামের নামে কি প্রতিষ্ঠা করতে চান? আগে পরিবার গইড়া দেখান যে ইসলামের রুচী আপনাদের জামাই এবং আপনাদেরও পছন্দ, আর ইসলামের পারিবারিক রুচী যদি আপনাদের পছন্দই না হয় – তাইলে আপনাদের বয়ানে ইসলাম কারই বা পছন্দ হবে, আর কেনোই বা আশা করেন!

আমার রুচী আরেকটা বিয়া করা, আপনাদের রুচী হয় এমন? না হইলে অনুসরনীয় সাহাবীদের লিষ্ট করা আমারে দেখান – কার রুচী ঠিক!
২৩ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ১২:৪৫
201025
বুড়া মিয়া লিখেছেন : আক্রমন-যোগ্য চরিত্র নিয়া বইসা থাকলে, আর ওরকম কথা-বার্তা বললে (যা চরিত্রের সাথে চরম বেমানান) তোয়ায-নেয়ায কে করবে?

শুনেন, এখনও দ্বিতীয় বিয়া করি নাই, ঘটনা শেষ হোক, যখন করে ফেলবো তখন হয়তো কর্মজীবনের ব্যস্ততায় সময় হয়ে ঊঠেবে না অত! তখন আপনাদের রুচীশীল পায়রাদের উড়ু উড়ু মনের বহিঃপ্রকাশ দেইখেন দিন-রাত ভইরা!

২৩ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ১২:৫৩
201027
বুড়া মিয়া লিখেছেন : হিন্দা-খাওলাদের দল আপনাগে মতো মুখে কপাট মাইরা হাত গুটাইয়া থাকে নাই, সাধ্যমতো চালাইছে সব! আসলে ঐসব তো আপনাদের রুচীতে ধরে না – তাইতো কপাট মারছে! এইগুলারে আর পায়রা কইয়েন না, পেচা কন! – আন্ধারে সুযোগমতো একটু ভেংচী-ই কাটতে পারে এরা! শান্তি-র পায়রার মতো উইড়া ২ ননবর, ৩ নম্বর, ৪ নম্বর বউ হওয়ার অযোগ্য – যা ইসলামের ইতিহাসের সাথে চরম বেমানান!
২৩ আগস্ট ২০১৪ দুপুর ০১:৪৯
201045
বুড়া মিয়া লিখেছেন : সত্যলিখন আপা – আপনেও আবার ইস্তফা দিয়েন না কিন্তু, আপনার লেখায় অনেক শেখার জিনিস থাকে, তাই আপনার থাকতে হবে আর মাঝে মাঝে আমার সাথে এইখানে এভাবে ঝগড়া করতে হবে!

ঘরের ভিতর বউ-পাগলা জামাই পাইলেও, এখানে আপনি সবাইকে ঐরকম মাইয়া-পাগলা পাবেন-না, এটা স্বাভাবিক। আপনারা মেয়েরা চলে যাওয়া মানে এটা প্রমাণ করবে যে আপনারা মানসিক-বিকারগ্রস্ত; কেউ মেয়েদের লেখায় পাগলা না হলে (যা খুশি তা বলবে কিন্তু কেউ কোন আর্গুমেন্ট দিতে পারবে না) কেনো তারা চলে যাবে? কি ধরনের মন লালন করেন আপনারা? সুস্থ মস্তিস্কে এগুলোতো চিন্তাও করা যায় না; আর আপনি যে বলছেন – সেটা বলা তো অসম্ভব!

লিখবেন, আলোচনা হবে, যুক্তি হবে, খন্ডন হবে – এটাইতো এখানে কাম্য; তাই আশা করবো “সবাই আমার লেখায় পাগল হোক, আর না হইলে চললাম আমি!” এ ধরনের মানসিকতা থেকে বের হয়ে স্বাভাবিক মানুষের মতো আচরণ করুন, আক্রমনাত্নক মন্ত্যব্য খন্ডনে যুক্তিভিত্তিক প্রতিমন্তব্য করুন! আমার যতদূর মনে পড়ে – আপনাদের মতো কোন মেয়েকে আমি গালি-গালাজ করি নাই! প্রশ্ন রাখতেই পারি, পারলে উত্তর দিয়েন – না পারলে নাই!
257213
২২ আগস্ট ২০১৪ রাত ১০:৪৪
গাজী সালাউদ্দিন লিখেছেন : পিলাচ পিলাচ পিলা

Click this link
২২ আগস্ট ২০১৪ রাত ১০:৫৩
200907
সত্যলিখন লিখেছেন : আসসালামুয়ালাইকুম।
আলহামদুলিল্লাহ ।আল্লাহ আপনাকে দুনিয়া ও আখিরাতের জান্নাতী সুখের জন্য সব পিলাচ গুলো কবুল করে নিন ।
257226
২২ আগস্ট ২০১৪ রাত ১১:১৯
বাংলার দামাল সন্তান লিখেছেন : আসসালামু আলাইকুম, জাজাকাল্লাহুল খাইরান, অনেক সুন্দর পোস্ট
২২ আগস্ট ২০১৪ রাত ১১:৪৫
200932
সত্যলিখন লিখেছেন :
257255
২৩ আগস্ট ২০১৪ রাত ০১:২১
আবু জান্নাত লিখেছেন : সুন্দর লিখেছেন অনেক অনেক ধন্যবাদ।
২৪ আগস্ট ২০১৪ রাত ০১:২৪
201250
সত্যলিখন লিখেছেন : আলহামদুলিল্লাহ ।আল্লাহ আপনাকে দুনিয়া ও আখিরাতে উত্তম পুরুস্কার দান করুন
257275
২৩ আগস্ট ২০১৪ রাত ০৩:৪৮
সুশীল লিখেছেন : ভালো লাগলো ধন্যবাদ
২৩ আগস্ট ২০১৪ রাত ০৮:২২
201186
সত্যলিখন লিখেছেন : আলহামদুলিল্লাহ ।আল্লাহ আপনাকে দুনিয়া ও আখিরাতে উত্তম পুরুস্কার দান করুন
257276
২৩ আগস্ট ২০১৪ রাত ০৩:৫২
আবু সাইফ লিখেছেন : শুধু "ভাই-ভাই" নয়, "ভাই-বোন"ও বটে

আপনার পোস্টগুলোতে জ্ঞানের খোশবু ছোটে

জাযাকিল্লাহ..
২৩ আগস্ট ২০১৪ রাত ০৮:৩২
201190
সত্যলিখন লিখেছেন : আপনার হৃদয় টা জ্ঞানের আগরবাতি ও ফুলধানী তাই পচা বাসি লিখাতেও খোশবু খোজে পান । আমার সন্মানিত ও প্রানপ্রিয় শিক্ষক দাদাও এমন করে কথা বলে আমার লিখার কলম কে থামাতে দিত না । অনেক সময় মনটা জড় পদার্থের মত থাকলে কিবোর্ডে আঙ্গুল চলে না।আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য আর দাদার আদেশ পালন করার জন্য লিখে যাই । আল্লাহ কি লিখান আমি নিজেও জানি না । ৩ বার ব্রাইন স্ট্রোকের পরে আর কি ব্রেইনে কিছু থাকে? আপনি আমার জন্য ও আমার দাদার জন্য দোয়া চাইবেন । তিনি যেন আমাদের কে ইসলামের জন্য নতুন হায়াত দান করেন ।
২৩ আগস্ট ২০১৪ রাত ০৮:৩৪
201193
সত্যলিখন লিখেছেন : আলহামদুলিল্লাহ ।আমার ব্লগে এসে আমাকে প্রেরনা মুলক মন্তব্যের জন্য আল্লাহ আপনাকে দুনিয়া ও আখিরাতে উত্তম পুরুস্কার ও জান্নাতী সুখ দান করুন।Praying Praying Praying
২৩ আগস্ট ২০১৪ রাত ০৯:০৪
201207
আবু সাইফ লিখেছেন : আপনাকে ও আপনার দাদাকে আল্লাহতায়ালা দুলিয়া ও আখেরাতের এমনসব কল্যান দিন যাতে অন্যরা হিংসা(গিবতা, হাসাদ নয়) করতে থাকে Praying Praying

সকল প্রকার রোগ ও অসুস্থতা অক্ষমতা আল্লাহতায়ালার নিয়ামাত- এতে থাকে গুণাহ থেকে মুক্তি এবং দ্বীনের উপর চলার প্রেরণা Praying
257296
২৩ আগস্ট ২০১৪ সকাল ০৬:৫০
কাহাফ লিখেছেন : ভালো লাগলো
২৩ আগস্ট ২০১৪ রাত ০৮:৩২
201192
সত্যলিখন লিখেছেন : আলহামদুলিল্লাহ ।আল্লাহ আপনাকে দুনিয়া ও আখিরাতে উত্তম পুরুস্কার দান করুন

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File