শার্লী হেবদোর হত্যাকান্ড টি আসলে কারা ঘটিয়েছে ?

লিখেছেন লিখেছেন শাফিউর রহমান ফারাবী ১৬ জানুয়ারি, ২০১৫, ০৮:৩৩:৩০ রাত



আপনারা কখনো কি শুনছেন খুনী খুন করার পর তার আইডি কার্ড ফেলে যাবে এবং চিল্লায় চিল্লায়ে নিজ সংগঠনের নাম বলবে ? ফ্রান্সের শার্লী এবদো পত্রিকায় যে হতাহতের ঘটনাটা ঘটলো সেখানে নাকি খুনীরা তাদের আইডি কার্ড ফেলে গিয়েছিল এবং খুন করার পর ঘটনাস্থল ত্যাগ করার সময় চিল্লায় চিল্লায়ে বলেছিল আমরা আল কায়েদা করি আমরা তালেবান করি। যারা প্যারিসের মত একটা জায়গায় এতবড় ঘটনা ঘটিয়ে ফেলল তারা কি এতই বোকা যে ঘর থেকে বের হবার সময় তারা তাদের আইডি কার্ড ঘরে না রেখে এসে সাথে করে নিয়ে আসবে আবার তা গাড়িতে ফেলে যাবে। শার্লী এবদো পত্রিকা নিয়ে তো সেই ২০০৬ সাল থেকেই ঝামেলা হচ্ছে। তখন থেকেই ঐ পত্রিকার সম্পাদক কার্টুনিস্টরা বিশেষ নিরাপত্তার মধ্যে ছিল। তো পুলিশ কি তখন ঘাস কাটছিল যখন বন্দুকধারীরা তাদের কে আক্রমন করতে এসেছিল ? মাত্র ২ জন বন্দুকধারী কিভাবে গুনে গুনে ১০ জন সাংবাদিককে হত্যা করল যারা সবাই একইদিন একই সময়ে পত্রিকার অফিসে ছিল। আর হ্যা সেদিন পত্রিকার সম্পাদকীয় বৈঠক চলছিল আর ঠিক সেইদিনই আক্রমন হল। বাইরের লোকেদের তো তা জানার কথা না কোনদিন সেই পত্রিকার সম্পাদকীয় বৈঠক হবে। প্রথম আলো পত্রিকার সম্পাদকীয় বৈঠক কোনদিন হবে এটা কি বাইরের কোন লোকের জানার কথা ? কই সালমান রুশদীকে তো কখনো লন্ডনের মুসলমানরা হত্যা করতে পারে নাই। কারন সালমান রুশদি লন্ডনের পুলিশের বিশেষ নিরাপত্তায় থাকে। তসলিমা নাসরিনের উপরেও তো অনেকদিন ধরে ভারতের মুসলমানরা ক্ষ্যাপা। কিন্তু আজ পর্যন্ত ভারতের মুসলমানরা তসলিমা নাসরিনের টিকিটাও স্পর্শ করতে পারে নাই কারন ভারত সরকার বিশেষ নিরাপত্তা দিয়ে তসলিমা নাসরিন কে বাচিয়ে রেখেছে। তো তসলিমা নাসরিন, সালমান রুশদীর মত শার্লী এবদো পত্রিকার সম্পাদক কার্টুনিস্টরাও তো বিশেষ নিরাপত্তার মধ্যে ছিল। যেই ২ ভাইকে ফ্রান্স সরকার এই ঘটনার সাথে জড়িত থাকার সন্দেহে হত্যা করেছে এদের মাঝে শেরিফ কোশী আগেই ফ্রান্সের এক কারাগারে ৩ বছর জেল খাটছে। তাই খুব সহজেই বুঝা যাচ্ছে পুলিশ এদের সম্পর্কে জানত এবং তারা আগে থেকেই গোয়েন্দা নজরদারিতে ছিল। তাইলে কিভাবে এই ২ ভাই সাইদ কোশী ও শরীফ কোশী প্যারিসের মত জায়গায় কালশনিকভ রাইফেল ও রকেট লাঞ্চার জোগাড় করল। যারা আগে থেকেই ৩ বছর জেল খাটল তাদের পক্ষে কি সম্ভব রকেট লাঞ্চার জোগাড় করা ? আমরাও তো বাংলা ভাই শায়খ আবদুর রহমান কে গ্রেফতার করেছিলাম কই আমরা তো তাদেরকে গুলি কর মারি নাই। বরং আমরা তাদেরকে গ্রেফতার করে জেএমবিদের আস্তানা খুজে বের করেছি। তাইলে ফ্রান্স সরকার কেন সাথে সাথে সাইদ কোশী ও শরীফ কোশী কে গুলি করে হত্যা করে ফেলল ? যেই আগুন পুরা টুইন টাওয়ার কে পুড়িয়ে ফেলল সেই আগুন নাকি টুইন টাওয়ারে হামলাকারী টেরোরিষ্টদের পাসপোর্ট পুড়াতে পারে নাই। টুইন টাওয়ার হামলায় কোন কোন জঙ্গী জড়িত ছিল তাদের নাম ঠিকানা নাকি সেই উদ্ধার হওয়া পাসপোর্ট থেকেই পাওয়া গিয়েছিল। twin tower এর হামলাটা ছিল একটা সাজানো নাটক। সামান্য ২ টা বিমানের আঘাতে স্টিলের তৈরি এতবড় বিল্ডিং মোমের মত গলে পরবে না। আমেরিকার প্রকৌশলী বিজ্ঞানীরাই প্রমান করেছেন যে স্বয়ংক্রিয় ভাবে টুইন টাওয়ারের ভিতরেই বিস্ফোরক রেখে টুইন টাওয়ার কে ধবংস করা হয়েছে এই ওয়েবসাইটে http://www.911truth.org টুইন টাওয়ার হামলা যে একটা সাজানো নাটক এরপক্ষে ১৪৮ টা প্রমান উপস্থাপন করা হয়েছে।

ইউরোপের মুসলমানদের যদি সত্যিই শার্লী হেবদো পত্রিকা কার্যালয় আক্রমন করার সামর্থ্য থাকত তাইলে অনেক আগেই সালমান রুশদীর লাশ পরত। এখানে উল্লেখ্য সালমান রুশদী ও শার্লী হেবদো পত্রিকা ২ টাই বিশেষ পুলিশি নিরাপত্তার মাঝে ছিল। ফ্রান্স সরকার চাইছে বলেই শার্লী হেবদো পত্রিকার সাংবাদিকরা নিহত হয়েছে আর ইংল্যান্ড সরকার এখনো বিশেষ নিরাপত্তা দিয়ে সালমান রুশদীকে বাচিয়ে রেখেছে। তবে আমার মনে হচ্ছে তসলিমা নাসরিনকেও অতিশীঘ্র নরেন্দ্র মোদী হত্যা করে তারপর এর দোষ চাপাবে দিল্লীার মুসলমানদের উপর।

শার্লী হেবদো পত্রিকা অফিসে তো সিসি ক্যামেরা ছিল। তো সিসি ক্যামেরায় অবশ্যই হত্যার দৃশ্য ধারন করা থাকবে। আমরা সেই দৃশ্য দেখতে চাই। শার্লি হেব্দোর সব থেকে গাজাখুরি দৃশ্যটি ছিলো যখন কথিত টেরোরিস্টরা নিচ দিক দিয়ে হেটে যাচ্ছিল তখন অনেক নিরাপত্তা কর্মী বিল্ডিং এর ছাদ থেকে তাদের পর্যবেক্ষণ করছিলো। তারা কিন্তু তখন ইচ্ছা করলেই তাদের থামিয়ে দিতে পারত। এরপর কথিত টেরোরিস্টদের দুই জন এক দিকে চলে গেল আর বাকি দুইজন আরেক দিকে গেলো। তারপর হত্যাকাণ্ডটি সংগঠিত হল। চলে যাওয়ার সময় তারা আবার তাদের আইডি কার্ডও রেখে গেলো । এ থেকেই প্রমানিত হয় যে পুরো ঘটনাটি 9/11 এর মত একটি সাজানো ঘটনা ছিলো। আর সবচেয়ে বড় ব্যাপার হল ফ্রান্স সরকার যেই ভিডিওটা ছাড়ছে সেখানে এক টেরোরিস্টরা আহমেদ মারাবাটের মাথায় গুলি করছে কিন্তু আহমেদ মারাবাটের মাথা থেকে কোন রক্ত বের হয় নি। এই ঘটনাটা যে ইসরাঈল করেছে এর সব প্রমান এখানে



ফ্রান্সের মুসলমানদের ক্ষমতা থাকলে সেই ২০০৬ সালেই শার্লী হেবদো পত্রিকা অফিসে আক্রমন করত। ফ্রান্সের মুসলমানরা সব সময়ই অনেক চাপে থাকে। তাদের পক্ষে অস্ত্র হাতে নিয়ে রাস্তায় বের হওয়া সম্ভব না। শার্লী হেবদো পত্রিকার প্রধান সম্পাদক স্তিফান শার্বোনিয়ে, কার্টুনিষ্ট জর্জ ওলিন্সকি, কার্টুনিস্ট জঁ কবু এই ৩ জনই ফ্রান্সের খুবই আলোচিত সাংবাদিক। ফ্রান্স সরকার তাদেরকে বিশেষ নিরাপত্তা দিয়ে বাচিয়ে রেখেছিল অনেকটা আমাদের তসলিমা নাসরিন ও সালমান রুশদীর মত। কিন্তু মাত্র ২ জন মুখোশধারী বন্দুকধারী পুরা ফরাসি প্রতিরক্ষা ব্যুহ্য কে তছনছ করে দিল ঠিক সুপারম্যানের মত ! হ্যা অনেক ফ্রান্সের নাগরিক এখন বুঝতে পারছে এই ঘটনায় ইসরাঈলের হাত আছে। তাই ফ্রান্স সরকার এখন ইহুদি নিয়ন্ত্রিত স্কুল কলেজ গুলিতে বিশেষ নিরাপত্তার ব্যবস্থা করছে। ফ্রান্সের ঘটনাটা যে ইসরাঈলের করা তা এখানে প্রমান করা হয়েছে। শার্লী হেবদোর যেই ভিডিওটা ফ্রান্স সরকার ছেড়েছে এখানে কোন রক্তপাতের দৃশ্য নাই। মানুষের মাথায় গুলি করার পরেও তার মাথা থেকে রক্ত বের হবে না এটা তো পুরাই আজগুবি। ঘটনাটা যে পরিকল্পিত এবং CIA রা করেছে এ কথা শুধু আমার না এ কথা White House এর সাবেক Official ডঃ পল ক্রেইগ রবার্টসের। তিনি বিষয়টির কারণ,উদ্দেশ্য ইত্যাদি বিশ্লেষণ করেছেন। বিস্তারিত http://goo.gl/xrZ43O এবং http://goo.gl/jFPt5z

ইউরোপের সবচেয়ে বেশী মুসলমান আছে ফ্রান্সে ৫০ লাখ। এদের মধ্যে অর্ধেকই ফরাসী ধর্মান্তরিত মুসলিম। এই ৫০ লাখ মুসলমানদের কে চাকুরি বাকুরি থেকে বঞ্চিত করতেই ফ্রান্স সরকার এই সাজানো নাটকটা মঞ্চায়িত করল। আর একজন খুনী নাকী যেচে গেয়ে আত্মসমর্পন করেছে। জীবনে কখনো শুনছেন খুনী পালিয়ে না গেয়ে নিজে থেকে আত্মসমর্পন করে। সে যদি সত্যিই খুনী হত তাইলে তো সে ঐ ২ জনের সাথে পালিয়েই যেত। অর্থ্যাত্‍ খুব সহজেই বুঝা যাচ্ছে এই কার্টুনিস্টদের হত্যার পিছে ফ্রান্স সরকার জড়িত। ফ্রান্স কিছুদিন আগে ফিলিস্তিন কে স্বীকৃতি দিয়েছে। তখনই ইসরাঈল বলেছিল ফ্রান্স এই কাজটা ঠিক করে নাই। আর ইসরাঈলের এজেন্টরা তো এর আগেও বিভিন্ন জনের নামে ভুয়া পাসপোর্ট বানিয়ে ব্যবহার করেছিল এবং ধরাও পরেছিল। খুনীরা এতগুলি লোক খুন করে প্যারিস নগরী থেকে পালিয়ে গেল কিন্তু প্যারিসের পুলিশরা ব্যারিকেড দিয়ে বা চেকপোস্ট বসিয়ে তাদের কে ধরতে পারল না এর কারন কি ? তারা নাকি আবার দেশের উত্তরাঞ্চলের দিকে পালিয়ে এক প্রিন্টিং প্রতিষ্ঠানের কর্মচারীদের কে জিম্মি করে। তো তারা যে গাড়ি করে এতদূর চলে গেল ফ্রান্সের একটা পুলিশও তাদের কে ধরতে পারল না ইচ্ছা করেও ধরল না এটাই তো এখন মূল প্রশ্ন। অবস্থাদৃষ্টিতে মনে হচ্ছে ফ্রান্সের পুলিশই চেয়েছিল এরকম একটা ঘটনা ঘটুক।

শার্লী এবদোর ঘটনায় একজন মুসলিম পুলিশ অফিসার মারা গেছে। উনার নাম হল আহমেদ মেরাবাত। উনি আলজেরীয় বংশোদ্ভদ একজন মুসলিম। এতবড় একটা পত্রিকা অফিসের সামনে মাত্র ২ জন পুলিশ অফিসার ছিল এটাও তো একটা সন্দেহজনক ব্যাপার। শার্লী হেবদো পত্রিকা আহমেদ মেরাবাতের বিশ্বাস কে সব সময় কটাক্ষ করলেও আহমেদ মেরাবাত শার্লী এবদো পত্রিকার নিরাপত্তা রক্ষার্থেই জীবন দিল। ১২ জন নিহত হবার ঘটনায় যেহেতু একজন মুসলমান মারা গেছে তাই খুব সহজেই বুঝতে পারছেন ফ্রান্সে এখন কি পরিমানে মুসলিম বাড়ছে। হ্যা সেই ৮০ এর দশক থেকেই ফ্রান্সে বহু লোক মুসলমান হচ্ছে। বাংলাদেশে প্রায়ই ফরাসি জামাত আসে। কাকরাইল মসজিদে যেয়ে দেখেন বহু ফরাসী মুসলমান বাংলার চাষাভুষা কৃষকের সাথে এক সাথে বসে দ্বীন ইসলাম শিখছে। ফ্রান্সের বহু গীর্জা এখন মসজিদে রুপান্তরিত হয়েছে। পৃথিবীর মধ্যে একমাত্র ফ্রান্সেই বোরখা পড়লে মোটা অংকের ইউরো জরিমানা দিতে হয়। তাও আমাদের ফরাসী বোনরা হিজাব ছাড়ছ না। হান্টিংটন যেই সভ্যতার সংঘাতের কথা বলেছিলেন সেই সভ্যতার সংঘাত এখন জার্মানী, ফ্রান্স ও ইংল্যান্ডে জড়িয়ে পরেছে। ফ্রান্সে আছে ৫০ লাখ মুসলমান। জার্মানীতে আছে ৪০ লাখ মুসলমান আর ইংল্যান্ডে আছে ৩০ লাখ মুসলমান। এটা সরকারী হিসাব। বাস্তবে আরো বেশী হতে পারে। এই ইউরোপের মুসলমানদের মাঝে অর্ধেকই হচ্ছে সাদা চামড়ার মুসলমান যারা আঙ্গুল উচিয়ে তাদের দেশের পুজাবাদি system এর বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করে ইউরোপের মাটিতে খিলাফত কায়েম করতে চায়। আর এই সাদা চামড়ার মুসলমানদের কে হেনেস্থা করতেই এখন ইউরোপ সরকার নতুন নতুন জঙ্গী নাটকের আবির্ভাব ঘটাচ্ছে। Communism কে পচানোর জন্য CIA ইউরোপে হামলা করে রাশিয়ার দোষ দিত। Cmmunism এর এখন আর সেই শক্তি নাই। পাশ্চাত্যের পুজিবাঁদি অর্থনীতির এখন একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী ইসলামের আদর্শিক মতবাদ। আর এটা সবার জানা যে পাশ্চাত্যে ক্রমবর্ধমানভাবে ইসলামের অগ্রসরতার কারন পাশ্চাত্য কেমন নোংরাভাবে ইসলাম ফোবিয়ায় ভূগছে। তাই এখন ইসলাম বিরুধী সেন্টিমেন্টকে উসকে দেয়ার জন্য তারা এ ধরনের হামলাকেই বেছে নিয়েছে।

বিষয়: বিবিধ

২৪৮৭ বার পঠিত, ৫ টি মন্তব্য


 

পাঠকের মন্তব্য:

300453
১৬ জানুয়ারি ২০১৫ রাত ১১:৫৪

A PHP Error was encountered

Severity: Notice

Message: Undefined offset: 10348

Filename: views/blogdetailpage.php

Line Number: 764

"> মুক্তিযুদ্ধের কন্যা লিখেছেন : সব ইহুদী-নাসারার ষড়যন্ত্র। মুস্লিম খোকাবাবুরা জেগে উঠ।
300454
১৭ জানুয়ারি ২০১৫ রাত ১২:১৯
আলোর দিশা লিখেছেন : কুফফারদের তৈরি করা কন্সপাইরেসি থিউরিতে আপনার বিশ্বাস হয়ে গেলো !
হামলাটি আল-কায়েদার আরব উপদ্বীপ শাখা AQAP এর দুইজন মুজাহিদ চালিয়েছে। এই দুইজনকে সাহায্য করেছেন IS কে বাই'আত দেয়া অপর এক মুজাহিদ।
AQAP এর অফিসিয়াল টুইটারের মাধ্যমে দেয়া অফিসিয়াল বার্তা দেখুন (ভিডিও+টেক্সট).....http://justpaste.it/iwcu

আর 'শার্লি এবডো' অফিসে হামলার পর IS কে বাই'আত দেয়া 'আমেদি কৌলিবালি'র ভিডিও দেখুন। ভিডিওটি করার পর তা IS এর কাছে পাঠিয়েই তিনি ইহুদীদের একটি সুপারমার্কেটে সিজ করে ৪ ইহুদীকে হত্যা করেন। সেই ভিডিওটি দেখুন..... http://jihadology.net/2015/01/10/new-video-message-from-amedy-coulibaly-soldier-of-the-caliphate/
300456
১৭ জানুয়ারি ২০১৫ রাত ১২:২৫
আলোর দিশা লিখেছেন : AQAP এর অফিসিয়াল টুইটারের মাধ্যমে দেয়া অফিসিয়াল বার্তা দেখুন (ভিডিও+টেক্সট)..... http://justpaste.it/iwcu
২১ জানুয়ারি ২০১৫ রাত ০৮:৫৭
243595
শাফিউর রহমান ফারাবী লিখেছেন : এই ভিডিও গুলি যে আলকায়েদার এর প্রমান কি ?
300457
১৭ জানুয়ারি ২০১৫ রাত ১২:৪৭
সিরাজ ইবনে মালিক লিখেছেন : একমত,ভাল লাগল।

মন্তব্য করতে লগইন করুন




Upload Image

Upload File